উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা
রাজ্যের ১০ জন তরুণ দাবাড়ুকে সংবর্ধনা দিল সর্বভারতীয় দাবা সংস্থা। অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘শতরঞ্জ কে হিরোজ’। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু, প্রাক্তন ক্রিকেটার সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, হকি অলিম্পিয়ান গুরুবক্স সিংহ, বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়া, সন্দীপন চন্দ, সপ্তর্ষি রায়ের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। অনুষ্ঠানে লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট পুরস্কার পান আনন্দ কুমার ঘোষ। এই অনুষ্ঠানের মুখ্য সহযোগিতার ভূমিকায় ছিল ইআইআইএলএম কলকাতা।
সেই শুরুর সময় থেকেই ক্রীড়াজগতে বিশেষ ছাপ রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। সেই জায়গা থেকেই দীর্ঘ সময় ধরে এই ধরনের অনুষ্ঠানকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তারা। কলকাতার এই অনুষ্ঠানেও এর অন্যথা হয়নি।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রথমেই ইআইআইএলএম-কলকাতার চেয়ারম্যান ও ডিরেক্টর অধ্যাপক আর.পি. বন্দ্যোপাধ্যায় প্রবাদপ্রতিম দাবাড়ু দিব্যেন্দু বড়ুয়ার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, “সর্বদাই এই ধরনের অনুষ্ঠানের পাশে রয়েছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। আগামীদিনে যদি এই উদ্যোগকে আরও এগিয়ে নিতে চান, তা হলে সেই ক্ষেত্রেও ইআইআইএলএম যথাসম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে।”
তিনি আরও বলেন, “দাবা এমন একটি খেলা যেখান মন, হাত এবং মাথা— এই তিনটেই সমান তালে চলে। বিজেতা সেই হয় যে এই তিনটে জিনিসকে নিজের আয়ত্বে রেখে এগিয়ে যায়। এখানে যারা জিতেছে, তারা প্রত্যেকেই নিজেদের সেরা হিসাবে প্রমাণিত করেছে। প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত নিজেদের সন্তানের এই সুপ্ত প্রতিভাগুলিকে খুঁজে বের করে, তাকে সযত্নে লালন করা। এর ফলে পরবর্তীকালে ভারতের অলিম্পিক্সের স্বপ্নও পূর্ণ হবে।”
এই মূহূর্তে দাঁড়িয়ে ক্রীড়াক্ষেত্রে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের অভাব রয়েছে বাংলায়। আগামীদিনে সেই অভাব পূরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিতে চলেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। শিক্ষার্থীদের তৈরি করতে সম্প্রতি স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে বিবিএ ডিগ্রি চালু করতে চলেছে এই সংস্থা।
এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ১০ জনের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
এই প্রতিবেদনটি 'ইআইআইএলএম কলকাতা’ -এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy