‘দয়ানন্দ সাগর ইউনিভার্সিটি’
বিশ্বমানের শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য, শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন আন্তঃসাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা প্রদানের মাধ্যমে সমৃদ্ধ করে তোলা।
আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার এই প্রতিশ্রুতির সবচেয়ে বড় প্রমাণ দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যায়ের স্টাডি অ্যাব্রড প্রোগ্রাম। সারা বিশ্বে অনেকগুলি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ ভাবে এখানে বিভিন্ন মাস্টার্স প্রোগ্রাম করানো হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ডিএসইউ-এর পড়ুয়ারা শুধু বিশ্বমানের শিক্ষাই নয়, আন্তর্জাতিক কর্মক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগও পাচ্ছে।
ভারতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আন্তর্জাতিকীকরণ হলেও সেখানে শিক্ষার সুযোগ কেবল আর্থিক সঙ্গতি সম্পন্ন পরিবারের সন্তানদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বাস করে, আর্থিক পরিস্থিতি নির্বিশেষে সকলেরই বিশ্বমানের শিক্ষার সুযোগ পাওয়া উচিত। তাই তাঁরা এমন কতগুলি বিশ্ববিদ্যালয় এবং দেশ নির্বাচন করেছেন, যেখানে শিক্ষা অপেক্ষাকৃত সহজলভ্য এবং বেশি ছাত্রছাত্রী এর সুবিধা নিতে পারে।
এই উদ্দেশ্যে এই প্রতিষ্ঠানের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হল ‘কয়েল’। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সম্মানিত বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদদের কর্মশালা ও প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার সুযোগ পড়ুয়াদের করে দিতে উদ্যোগী হচ্ছে দয়ানন্দ সাগর বিশ্ববিদ্যালয়। অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডঃ স্টিভ ম্যাক কেনা যেমন 'ব্যবসা শুরুর ন'টি স্তর' সম্পর্কে বক্তৃতা দিয়েছেন। লেবাননের ডঃ পিয়ের আল-খৌরি সম্প্রতি তাঁর বক্তৃতার মাধ্যমে আন্তঃসাংস্কৃতিক ধারণার প্রসার ঘটিয়েছেন। ব্রেসিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডঃ স্টেফানো রেনাল্ডি ১০ দিনের এক প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেছেন। 'মেশিন ভিশন ইন্সট্রুমেন্টেশন' নিয়ে একটি কর্মশালা কর্মশালা করেছেন মেন্ডেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্যাভেল ক্যাবনেক। ডঃ স্বাতপ্লুক কাপৌনেক বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য নিয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
এমন বিশবিখ্যাত শিক্ষাবিদদের আলোচনা এবং আন্তর্জাতিক মানের কর্মশালায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা নতুন ধারণা এবং সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে, যা তাদের শিক্ষাগত অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করে তুলছে। ফলে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা নতুন যুগের কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠছে এবং অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজের কর্মজীবনে সাফল্যের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
এই প্রতিবেদনটি ‘দয়ানন্দ সাগর ইউনিভার্সিটি’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy