পুজোয় কী করবেন অলিভিয়া সরকার?
পুজো শুরু হওয়ার আগেই ছুটি কাটিয়ে এলাম। সদ্য কলকাতায় ফিরেছি। পুদুচেরিতে স্কুবা ডাইভিং করে জলের তলায় নেশা লেগে গিয়েছিল। হুট করে শহর কলকাতায় এসে পড়লাম যেন। এখনও হজম করে উঠতে পারিনি। তাই আমার শরীর এখন কলকাতায় বটে কিন্তু মন পড়ে রয়েছে ওই জলে, আর তার তলার জগতে।
কিন্তু যা-ই বলি না কেন, পুজোর সময়ে কলকাতার নেশাও যে বড়ই কড়া। তাকে উপেক্ষা করা অত সহজ নয়। তাই চলেই এলাম। এ বার তো শহরে নেমে কলকাতাকে কলকাতা বলে মনেই হচ্ছিল না। যেন ‘অন্য কোথাও অন্য কোনওখানে’ এসে পড়েছি। শ্রীভূমির ‘বুর্জ খলিফা’ দেখে তবেই বাড়ি ফিরেছি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, পুজো এসে গেল, এখনও যদি পুদুচেরি থেকে মনকে টেনে আনতে না পারি তা হলে পরে আফসোস হবে। তাই একটু একটু করে চারটি দিনের পরিকল্পনা সারছি। এক দিনের মধ্যে কেনাকাটা যা আছে, করে ফেলতে হবে। এক বার কেনাকাটা সেরে ফেললেই পুদুচেরির জলার তলা থেকে কলকাতার স্থলে এসে পড়বে আমার মন।
পুজোয় খাওয়াদাওয়ার জন্য আলাদা করে টাকা বরাদ্দ রেখেছি। আমি মাছ-ভক্ত বাঙালি। একাধিক রেস্তরাঁয় গিয়ে মাছ খাব। সঙ্গী কে হবে, সেই নিয়ে এখনই মুখ না খোলাই ভাল। কারণ মনের মানুষ তো আছে, কিন্তু সে যে আমার প্রেমিক নয়। ওই যাকে বলে ‘হাফ-বয়ফ্রেন্ড’। যে দিন প্রেম করব, সে দিন তার গল্প বলব। কিন্তু সেই মানুষটিই এই বছর আমার পুজো-সঙ্গী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy