বাংলার রাজনীতিতে ফুরফুরা শরিফের গুরুত্ব যথেষ্টই। তাঁদের কথায়, সৌজন্য সাক্ষাত করতে তাঁদের ফুরফুরা শরিফে আসা। রবিবার দুপুরে ফুরফুরা শরিফে পৌঁছন মুকুল। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির সঙ্গে। সংবাদমাধ্যমকে মুকুল জানান, ফুরফুরা শরিফের ইসালে সাওয়ার উৎসব উপলক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি।
রবিবার ফুরফুরা শরিফে তৃণমূলের মুকুল রায়, কংগ্রেসের আব্দুল মান্নান। নিজস্ব চিত্র
একই দিনে ফুরফুরা শরিফে গেলেন তৃণমূলের মুকুল রায় ও কংগ্রেসের আব্দুল মান্নান। ফুরফুরা গেলেও তাঁদের গন্তব্য ছিল পৃথক।এই দুই নেতার ফুরফুরা শরিফে এই দুই নেতার আগমনে জল্পনা শুরু হয় রাজনৈতিক মহলে। যদিও, দু’পক্ষই এই সফরকে রাজনীতির সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে নারাজ।
বাংলার রাজনীতিতে ফুরফুরা শরিফের গুরুত্ব যথেষ্টই। তাঁদের কথায়, সৌজন্য সাক্ষাত করতে তাঁদের ফুরফুরা শরিফে আসা। রবিবার দুপুরে ফুরফুরা শরিফে পৌঁছন মুকুল। সেখানে তিনি সাক্ষাৎ করেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকির সঙ্গে। সংবাদমাধ্যমকে মুকুল জানান, ফুরফুরা শরিফের ইসালে সাওয়ার উৎসব উপলক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছেন তিনি।
রবিবার বিকেলে ফুরফুরায় আসেন প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান। তিনি সাক্ষাৎ করেন ফুরফুরা শরিফের প্রতিনিধি তথা রাজনৈতিক দল আইএসএফের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির সঙ্গে। বৈঠকের পর মান্নান জানান, ফুরফুরা শরিফের ইসালে সাওয়ার উৎসব উপলক্ষে তিনিও সৌজন্য সাক্ষাত করতে এসেছেন।
প্রসঙ্গত, তৃণমূলে থাকাকালীন ফুরফুরায় যাতায়াত ছিল মুকুলের। ২০১৭ সালে নভেম্বর মাসে বিজেপি-তে যোগ দিলে ফুরফুরায় যাওয়া প্রায় বন্ধই হয়ে যায় মুকুলের। গত বছর ১১ জুন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফিরেছেন কৃষ্ণনগর উত্তরের বিধায়ক। তারপর এই প্রথম ফুরফুরায় এলেন তিনি। আর সামাজিক কারণের পাশাপাশি, রাজনৈতিক কারণেও মান্নান প্রায়শই ফুরফুরায় আসেন। গত বিধানসভা ভোটে আব্বাস সিদ্দিকির তত্ত্বাবধানে তৈরি ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের সঙ্গে কংগ্রেস ও বামেদের জোট গড়তে বড় ভুমিকা ছিল মান্নানের।