ক্ষুদিরামের আত্মবলিদান দিবসের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। নিজস্ব চিত্র।
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ক্ষুদিরাম বসুর ‘আত্মবলিদান দিবস’ পালিত হল তাঁর জন্মভিটেয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া, শিউলি সাহা প্রমুখ।
এ দিকে রেল মন্ত্রকের আমন্ত্রণে লালকেল্লায় ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এ যোগ দিতে বৃহস্পতিবারই দিল্লি রওনা হলেন ক্ষুদিরামের আত্মীয়রা। মেদিনীপুর শহরের অলিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা সুব্রত রায়, তাঁর স্ত্রী মমতাকে স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে রেল মন্ত্রকের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। সুব্রতের ঠাকুমা ছিলেন ক্ষুদিরামের বড় দিদি অপরূপা দেবী। অপরূপা দেবীর তৃতীয় সন্তানের পুত্র সুব্রত।
জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কেশপুরের মোহবনীতে ক্ষুদিরামের জন্মভিটেয় আত্মবলিদান দিবস পালিত হয়। ১১ অগস্ট, বৃহস্পতিবার, শহিদ ক্ষুদিরামের ১১৫তম ‘আত্মবলিদান দিবস’-এর এই সরকারি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মানস, কেশপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী শিউলি, বিধায়ক তথা জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি অজিত মাইতি, পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার-সহ অনেকে। ‘আত্মবলিদান দিবস’ পালনের পাশাপাশি রাখিবন্ধন উৎসবও পালিত হয়। দেশের জন্য ক্ষুদিরামের আত্মবলিদানের তাৎপর্য এবং বর্তমান সময়ে তার প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন উপস্থিত বিশিষ্টজনেরা।