Gang Rape

Gang Rape: গভীর রাতে বিয়েবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ, গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত, বাকিরা অধরা

পুলিশ সূত্রে খবর, পূর্ব বর্ধমানের গলসি থানা এলাকার সাঁকো গ্রামের ডাঙাপাড়ার বাসিন্দা বছর পঁয়তাল্লিশের ওই মহিলার স্বামী মারা গিয়েছেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

গলসি শেষ আপডেট: ০২ জুলাই ২০২১ ১৭:১৯
Share:

মাঝিপাড়ায় এই মোবাইল টাওয়ারের কাছে আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। —নিজস্ব চিত্র।

বিয়েবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে এক আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল গলসির এক যুবক-সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে। বাধা দিতে গেলে ওই মহিলাকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতের এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে এলাকার এক ট্র্যাক্টর চালক উত্তম বাউড়িকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

Advertisement

পুলিশ সূত্রে খবর, পূর্ব বর্ধমানের গলসি থানা এলাকার সাঁকো গ্রামের ডাঙাপাড়ার বাসিন্দা বছর পঁয়তাল্লিশের ওই মহিলার স্বামী মারা গিয়েছেন। দিনমজুরি করে সংসার চালান তিনি। বৃহস্পতিবার পাশের মাঝিপাড়ায় একটি বিয়েবাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। রাত ২টো নাগাদ সেখান থেকে মহিলাকে জোর নিয়ে যায় এলাকার যুবক উত্তম ও তার সঙ্গীরা। একটি মোবাইল টাওয়ারের কাছে মহিলাকে নিয়ে গিয়ে তারা গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।

পুলিশের কাছে বয়ানে ওই মহিলার বড় মেয়ের অভিযোগ, ‘‘দীর্ঘদিন ধরে মা-কে কুপ্রস্তাব দিত পূর্বপাড়ার বাসিন্দা উত্তম। লোকলজ্জার ভয়ে মুখ খুলত না মা। তবে বৃহস্পতিবার সুযোগ পেয়ে উত্তমের সঙ্গে তিন-চারজন মা-কে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে। বাধা দিতে গেলে ব্যাপক মারধর করে মায়ের দাঁত ভেঙে দেয়। গয়নাও কেড়ে নেয়। ঘটনার জেরে অচৈতন্য হয়ে গিয়েছিল মা। ভোরবেলায় হুঁশ ফিরলে সেখান থেকে উঠে রাস্তার ধারে আসে। পাড়ার লোকজনের সাহায্যে পার্টির নেতাদের বিষয়টি জানাই।’’ খবর পেয়ে গলসি থানার পুলিশ গিয়ে মহিলার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বর্ধমানে নিয়ে যায়।

Advertisement

বিয়েবাড়িতে আসা অতিথিকে গণধর্ষণের অভিযোগে হতবাক এলাকার মানুষজন। মহিলার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। আপাতত গ্রেফতার হয়েছে উত্তম। খোঁজ চলছে বাকিদের।

বিয়েবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে এক আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল গলসির এক যুবক-সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে। বাধা দিতে গেলে ওই মহিলাকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতের এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হিসেবে এলাকার এক ট্র্যাক্টর চালক উত্তম বাউড়িকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, পূর্ব বর্ধমানের গলসি থানা এলাকার সাঁকো গ্রামের ডাঙাপাড়ার বাসিন্দা বছর পঁয়তাল্লিশের ওই মহিলার স্বামী মারা গিয়েছেন। দিনমজুরি করে সংসার চালান তিনি। বৃহস্পতিবার পাশের মাঝিপাড়ায় একটি বিয়েবাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। রাত ২টো নাগাদ সেখান থেকে মহিলাকে জোর নিয়ে যায় এলাকার যুবক উত্তম বাউড়ি ও তার সঙ্গীরা। একটি মোবাইল টাওয়ারের কাছে মহিলাকে নিয়ে গিয়ে তারা গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।

পুলিশের কাছে বয়ানে ওই মহিলার বড় মেয়ের অভিযোগ, ‘‘দীর্ঘদিন ধরে মা-কে কুপ্রস্তাব দিত পূর্বপাড়ার বাসিন্দা উত্তম। লোকলজ্জার ভয়ে মুখ খুলত না মা। তবে বৃহস্পতিবার সুযোগ পেয়ে উত্তমের সঙ্গে তিন-চারজন মা-কে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে। বাধা দিতে গেলে ব্যাপক মারধর করে মায়ের দাঁত ভেঙে দেয়। গয়নাও কেড়ে নেয়। ঘটনার জেরে অচৈতন্য হয়ে গিয়েছিল মা। ভোরবেলায় হুঁশ ফিরলে সেখান থেকে উঠে রাস্তার ধারে আসে। পাড়ার লোকজনের সাহায্যে পার্টির নেতাদের বিষয়টি জানাই।’’ খবর পেয়ে গলসি থানার পুলিশ গিয়ে মহিলার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বর্ধমানে নিয়ে যায়।

বিয়েবাড়িতে আসা অতিথিকে গণধর্ষণের অভিযোগে হতবাক এলাকার মানুষজন। মহিলার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। আপাতত গ্রেফতার হয়েছে উত্তম। খোঁজ চলছে বাকিদের।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement