Viral Video

বাড়ির বাগানের দড়িতে শুকোচ্ছে জামাকাপড়, এমন সামান্য ঘটনার ভিডিয়োয় প্রবল বিতর্ক! কেন?

বিতর্কের সূত্রপাত সমাজমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে পোস্ট হওয়া একটি ভিডিয়োকে ঘিরে। সেই ভিডিয়োয় একটি বাড়ির বাগানে দড়ির উপর জামাকাপড় শুকোতে দেওয়ার দৃশ্য দেখা গিয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৯ মার্চ ২০২৫ ১০:৫৪
Share:
Video of clothes drying in backyard of a house created uproar in social media, hers why

ছবি: ইনস্টাগ্রাম।

বাড়ির বাগানে দড়ি টাঙিয়ে জামাকাপড় শুকোতে দেওয়া খুব সাধারণ একটি ব্যাপার। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষকেই তেমনটা করতে দেখা যায়। কিন্তু সেই ঘটনারই একটি ভিডিয়োকে কেন্দ্র করে তোলপাড় সমাজমাধ্যম। তৈরি হয়েছে বিতর্ক। এত সামান্য জিনিস নিয়ে বিতর্ক! অবিশ্বাস্য মনে হলেও তেমনটাই ঘটেছে।

Advertisement

বিতর্কের সূত্রপাত সমাজমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে পোস্ট হওয়া একটি ভিডিয়োকে ঘিরে। সেই ভিডিয়োয় একটি বাড়ির বাগানে দড়ির উপর জামাকাপড় শুকোতে দেওয়ার দৃশ্য দেখা গিয়েছে। এর পর এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি সেই ভিডিয়োটি শেয়ার করেন। পোস্টে তিনি জানান, দৃশ্যটি আমেরিকার একটি বাড়ির, সেটিকে ভারতের ভেবে ভুল করলে চলবে না। আর তার পরেই শুরু হয় বিতর্ক। ওঠে সমালোচনার ঝড়। নেটাগরিকদের প্রশ্ন, এই সামান্য ঘটনা নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের তুলনা টানার কী আছে? বাগানে জামাকাপড় শুকোতে দেওয়া কি কোনও অন্যায়, সেই প্রশ্নও তুলেছেন নেটাগরিকদের একাংশ।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত ওই ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর নাম মহম্মদ আনাস। ইনস্টাগ্রামে তাঁর বায়োতে লেখা, তিনি পড়ুয়াদের ‘‘আমেরিকায় স্থানান্তর, পাকাপাকি ভাবে থাকা এবং সফল হতে সাহায্য করেন’’। যে ভিডিয়োটি তিনি শেয়ার করেছেন সেটিতে দেখা গিয়েছে, একটি বাড়ির বাগানে জামকাপড় ঝুলছে। রোদে শুকোতে দেওয়া হয়েছে সেগুলি। আর সে দৃশ্যই এক জন বাড়ির ভিতর থেকে ক্যামেরাবন্দি করছেন। ভিডিয়োর উপর লেখা, ‘‘ভারত নয়, এটা আমেরিকার দৃশ্য।’’ আর সেই ভিডিয়োকে কেন্দ্র করেই হইচই পড়েছে। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম।

Advertisement

ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োটি ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন। তবে নেটাগরিকদের অনেকেই সেই ভিডিয়ো অপছন্দ করেছেন। এক নেটাগরিক লিখেছেন, ‘‘আমেরিকার বাসিন্দারা কি তাঁদের কাপড় শুকোতে দেন না?’’ অন্য দিকে অন্য এক জন লিখেছেন, ‘‘মাফ করবেন, কিন্তু এ ভাবে জামাকাপড় শুকোতে দেওয়া কি অবৈধ যে আপনি এ ভাবে লিখেছেন?’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement