Karnataka

‘শাশুড়ি যেন দ্রুত মারা যান’! বার্তা-সহ ২০ টাকার নোট পড়ল মন্দিরের দানবাক্সে, হইচই নেটমাধ্যমে

অবিশ্বাস্য মনে হলেও ঘটনাটি ঘটেছে কর্নাটকের কালবুর্গিতে। নোটটি মিলেছে কালাবুর্গির আফজলপুরের কাটাদরগি এলাকার ভাগ্যবন্তী দেবী মন্দিরের দানবাক্সে। সেই নোটের ছবি প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়েছে সমাজমাধ্যমে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:৪৪
Share:

ছবি: সংগৃহীত।

একটি দোমড়ানো-মোচড়ানো কুড়ি টাকার নোট। আর সেই নোট নিয়েই যত কাণ্ড। উত্তাল সমাজমাধ্যম। না, সেই নোটটিকে নিয়ে নয়, আলোচনা নোটের উপর নীল কালিতে লেখা একটি লাইন নিয়ে। বিশেষ এক ইচ্ছার কথা লেখা রয়েছে সেই নোটে। বাংলায় যার অর্থ, ‘‘আমার শাশুড়ি যেন তাড়াতাড়ি মরা যান।’’ অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যিই এ রকম ঘটনা ঘটেছে কর্নাটকের কালবুর্গিতে। সংবাদমাধ্যম নিউজ় ১৮-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নোটটি মিলেছে কালবুর্গির আফজলপুরের কাটাদরগি এলাকার ভাগ্যবন্তী দেবী মন্দিরের দানবাক্সে।

Advertisement

সাধারণত মন্দিরের দানবাক্সগুলি খোলা হয় নগদের পরিমাণ জানতে বা কোনও মূল্যবান উপহার পড়েছে কি না তা দেখতে। সম্প্রতি ভাগ্যবন্তী দেবী মন্দিরের দানবাক্সও সেই কারণে খোলা হয়। মন্দিরের আধিকারিকদের মতে, এই বছর দানবাক্স বা ‘হুন্ডি’ থেকে নগদ প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা এবং এক কেজি রুপোর সামগ্রী সংগ্রহ করা হয়েছে। দানবাক্স খুলতেই অন্য অনেক নোটের সঙ্গে বিশেষ ওই ২০ টাকার নোটটিও বেরিয়ে আসে। নোটটির উপর নীল কালিতে লেখা, ‘‘আমার শ্বাশুড়ি যেন তাড়াতাড়ি মারা যান।’’ উল্লেখ্য, অনুদানের পাশাপাশি ভক্তদের অনেকে তাঁদের ইচ্ছার কথাও লিখে ফেলে দেন দানবাক্সে। সে রকমই কেউ ইচ্ছা করে ওই নোট সেখানে ফেলে গিয়েছেন বলে মনে করছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ।

সেই নোটের ছবি প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়েছে সমাজমাধ্যমে। নোটের ছবি দেখে মজার মজার মন্তব্য করতেও ছাড়ছেন না নেটাগরিকেরা। অনেকে আবার নোটের মালিককে ‘অসুস্থ’ বলে নিন্দাও করেছেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement