Laundry Love In China

‘ধোপার বাড়ি’র ঠিকানা বলে দিয়েছিলেন তরুণী, নতুন শহরে গিয়ে তাঁর সঙ্গে প্রেম করে বিয়ে তরুণের

কিছুতেই ‘ধোপার বাড়ি’র ঠিকানা খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি। হঠাৎ পথে এক অচেনা তরুণীর সঙ্গে দেখা হয় এথিকের। সেই তরুণীর নাম সুফিয়া। এথিকের চেয়ে দু’বছরের বড় সুফিয়া। এথিককে কাপড় কাচার দোকানের ঠিকানা বলে দেন সুফিয়া।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:৪৩
Share:

—প্রতীকী ছবি।

শহর বদল হয়েছে তরুণের। চেনা-পরিচিত কেউ নেই সেখানে। একা একা রাস্তায় বেরিয়ে ‘ধোপার বাড়ি’র ঠিকানা সন্ধান করছিলেন তরুণ। কিন্তু কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। শেষমেশ এক তরুণীর সঙ্গে দেখা হয় তাঁর। তিনিই তরুণকে ‘ধোপার বাড়ি’র ঠিকানা বলে দেন। প্রথম দেখায় সেই তরুণীরই প্রেমে পড়ে যান তরুণ। দীর্ঘ দিন সম্পর্কে থাকার পর তাঁকেই বিয়ে করেন তিনি।

Advertisement

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ঘটনাটি দক্ষিণ-পশ্চিম চিনের ইউনান প্রদেশে ঘটেছে। ৩৮ বছর বয়সি সেই তরুণের নাম এথিক মালায় জ়ায়রি আমির। মালয়েশিয়ার বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে চিনে যান তিনি। নতুন শহরে সম্পূর্ণ একা ছিলেন তিনি। জামাকাপড় কোন দোকানে কাচতে দেবেন তা খোঁজার জন্য রাস্তায় ঘোরাঘুরি করছিলেন এথিক। কিন্তু কিছুতেই ‘ধোপার বাড়ি’র ঠিকানা খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি। হঠাৎ পথে এক অচেনা তরুণীর সঙ্গে দেখা হয় এথিকের। সেই তরুণীর নাম সুফিয়া।

এথিকের চেয়ে দু’বছরের বড় সুফিয়া। এথিককে কাপড় কাচার দোকানের ঠিকানা বলে দেন সুফিয়া। প্রথম আলাপেই সুফিয়ার প্রেমে পড়ে যান এথিক। তার পর তাঁরা নিয়মিত দেখা করা শুরু করেন। এথিকের জন্য মাঝেমধ্যেই রান্না করে নিয়ে যেতেন সুফিয়া। কোনও অনুষ্ঠানে বাড়িতে এথিককে আমন্ত্রণও জানাতেন তরুণী। দীর্ঘ দিন সুফিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে থাকার পর তাঁকে বিয়ে করেন এথিক। তরুণের বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়তেই তাঁকে নিয়ে হইচই শুরু হয়ে যায় সমাজমাধ্যমে। এক নেটাগরিক মন্তব্য করেন, ‘‘ভালবাসার মানুষের সঙ্গে যে কোথায়, কী ভাবে দেখা হয়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না। আপনাদের নতুন জীবন সুখের হোক।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement