নাইট রাইডার্স দলে সুনীল নারাইনের মতো স্পিনারের থেকে শেখার সুযোগ পাচ্ছেন বরুণ। তিনি বললেন, “সুনীল আমার কাছে বড় দাদার মতো। আমার খারাপ সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছে ও। সুনীল নিজের কথা খুব বেশি বলে না। কিন্তু আমার সঙ্গে ও অনেক কথা বলে। ওর খারাপ সময়ের কথা আমাকে বলে। নিজের কথা বলে সুনীল আমার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়।”
নিজের বোলিংয়ে আরও উন্নতি করতে চাইছেন বরুণ। —ফাইল চিত্র
এখনও অবধি পাঁচটি ম্যাচ খেলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের সংগ্রহ ছয় পয়েন্ট। অন্য দিকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ প্রথম দু’টি ম্যাচ হারলেও পরের দু’টি ম্যাচ জিতে চার পয়েন্ট তুলে নিয়েছে। এমন অবস্থায় তাদের যে খুব হাল্কা ভাবে নেবে না নাইটরা তা বলাই যায়। শুক্রবারের ম্যাচের আগে যদিও হায়দরাবাদের ব্যাটারদের আউট করার পরিকল্পনা জানিয়ে রাখলেন বেঙ্কটেশ আয়ার।
ম্যাচের আগে সাংবাদিক বৈঠকে কলকাতার বিস্ময় স্পিনার বললেন, “আমরা স্টাম্পে বল করার চেষ্টা করব। আক্রমণাত্মক বোলিং করব। এটাই আমার লক্ষ্য কেন উইলিয়ামসনদের বিরুদ্ধে।” আইপিএলের কোনও দলকেই ছোট করে দেখতে রাজি নন বেঙ্কটেশ। আট নম্বরে থাকা হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে নামার আগেও তাই বেশ সতর্ক কেকেআর শিবির।
নাইট রাইডার্স দলে সুনীল নারাইনের মতো স্পিনারের থেকে শেখার সুযোগ পাচ্ছেন বরুণ। তিনি বললেন, “সুনীল আমার কাছে বড় দাদার মতো। আমার খারাপ সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছে ও। সুনীল নিজের কথা খুব বেশি বলে না। কিন্তু আমার সঙ্গে ও অনেক কথা বলে। ওর খারাপ সময়ের কথা আমাকে বলে। নিজের কথা বলে সুনীল আমার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়।”
নিজের বোলিংয়ে আরও উন্নতি করতে চাইছেন বরুণ। তিনি বলেন, “আমার বোলিংয়ে আরও বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করি। নতুন ধরনের বলগুলো বেশি করে করার চেষ্টা করি। তবে নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী বল করাটা জরুরি। যে কোনও বোলার মার খেতেই পারে। রশিদ খানের মতো বোলারও রান দেয়। খারাপ দিন আসবেই, তাই নিজের ক্ষমতাটা বুঝে বল করতে হবে।”
পাঁচ ম্যাচে এখনও পর্যন্ত চারটি উইকেট নিয়েছেন বরুণ। সেই ভাবে উইকেট পাচ্ছেন না। তবে সে জন্য পিচকে দোষ দিতে রাজি নন কলকাতার স্পিনার। নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করে যেতে চান তিনি।