আনন্দে মাতলেন বেঙ্কটেশ। —ফাইল চিত্র
দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে শেষ মুহূর্তে কঠিন হয়ে গিয়েছিল ম্যাচ। লক্ষ্য কম থাকায় হাতে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ জেতে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রাহুল ত্রিপাঠির ছয় গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই মাঠের মধ্যে দৌড়ে ঢুকে পড়েন বেঙ্কটেশ আইয়াররা। সেই সময় নিজের আবেগকে আটকাতে পারেননি বলেই জানালেন কলকাতার ওপেনার।
একের পর এক ক্রিকেটার যখন আউট হয়ে ফিরছেন, বেশ চাপের মধ্যেই ছিল কলকাতা শিবির। ম্যাচ জিততেই মাঠের মধ্যে ঢুকে পড়া বেঙ্কটেশ বলেন, “আমি খুব বেশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করি না। ৫০ করার পরে জানতাম এখনও অনেকটা কাজ বাকি। তাই তখন খুব উচ্ছ্বাস দেখাইনি। কিন্তু ত্রিপাঠি যখন ছয়টা মারল, তখন আর নিজেকে আটকাতে পারিনি। চটি পরেই দৌড়ে মাঠে ঢুকে যাই। জড়িয়ে ধরি ত্রিপাঠিকে।”
শুভমন গিল এবং বেঙ্কটেশ ৯৬ রানের জুটি গড়েন। ৫৫ রান করেন বেঙ্কটেশ। তিনি বলেন, “১৩৬ রান তাড়া করতে নামিনি। আমি নিজের মতো ব্যাট করতে চেয়েছিলাম। ছয় ওভার ক্রিজে থাকতে চেয়েছিলাম। সেটাই হল এবং আমি তার পরেও ব্যাট করে যেতে পারলাম।”
দিল্লির বিরুদ্ধে জিতে আইপিএল ফাইনালে কেকেআর। সাত বছর পর ফাইনাল খেলবে কলকাতা। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে শুক্রবার ফাইনাল খেলতে নামবে নাইটরা।