ইস্টবেঙ্গলের কোচ, ফুটবলারদের সঙ্গে ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ক্লাব সচিব কল্যাণ মজুমদার-সহ আরও অনেকে। ছবি: ইস্টবেঙ্গল।
এক মাস আগে কলিঙ্গ সুপার কাপ জিতেছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। ১২ বছর পর জাতীয় স্তরে কোনও প্রতিযোগিতা জিতেছিল লাল-হলুদ। সেই জয়ের উৎসব পালন হল মঙ্গলবার। কোচ, ফুটবলারদের নিয়ে উৎসব হল ইস্টবেঙ্গলের ক্লাব তাঁবুতে। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রীরাও।
মঙ্গলবার ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে সুপার কাপজয়ী দলের সঙ্গে ক্লাবের প্রাক্তন খেলোয়াড়দের নিয়ে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস এবং কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিম। ছিলেন কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত-সহ দলের সকল খেলোয়াড়, সহকারী কোচ, সাপোর্টিং স্টাফেরা। বিনিয়োগকারী ইমামির তরফে উপস্থিত ছিলেন বিভাস আগরওয়াল, সন্দীপ আগরওয়াল-সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা। উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সচিব কল্যাণ মজুমদার, সহ-সচিব রূপক সাহা, সিনিয়র সহ-সভাপতি মুরারি লাল লোহিয়া, সহ-সভাপতি রাহুল টোডি, শান্তিরঞ্জন দাশগুপ্ত-সহ ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের কার্যকরী কমিটির সকল সদস্য।
ক্রীড়ামন্ত্রী ও মেয়রের উপস্থিতিতে ক্লাবের তরফ থেকে সুপার কাপজয়ী দলের হাতে তুলে দেওয়া হয় ১৫ লক্ষ টাকার চেক। সেই সঙ্গে চলে খাওয়া দাওয়া। প্রাক্তন ও বর্তমান ফুটবলারদের নিয়ে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব দারুণ এক মুহূর্তের সাক্ষী রইল। প্রাক্তন ফুটবলারদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, অতনু ভট্টাচার্য, কৃষ্ণেন্দু রায়, অলোক মুখোপাধ্যায়, ভাস্কর গঙ্গোপাধ্যায়, তরুণ দে, মিহির বসু, বিকাশ পাঁজি, দেবজিত ঘোষ, মেহতাব হোসেন, দীপঙ্কর রায়-সহ আরও অনেকে।
আইএসএলে সোমবার চেন্নাইয়িন এফসি-কে হারিয়ে দেয় ইস্টবেঙ্গল। বৃহস্পতিবার তাদের ম্যাচ রয়েছে ওড়িশা এফসি-র বিরুদ্ধে। লিগে অষ্টম স্থানে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। শীর্ষে থাকা ওড়িশাকে হারাতে পারলে প্রথম ছয়ে উঠে আসার সুযোগ পাবে লাল-হলুদ।