মহম্মদ শামি। ছবি: পিটিআই।
সাত উইকেট নিয়ে কিউয়িদের একাই শেষ করে দিলেন শামি। ভারত বিশ্বকাপের ফাইনালে। শেষ দিকে পর পর উইকেট নিলেন তিনি।
নিউ জ়িল্যান্ডের আর উইকেট পড়ছে না। খেলে চলেছেন মিচেল-ফিলিপস। এখন ভারতের চাই উইকেট।
একই ওভারে লাথামকে তুলে নিলেন শামি। দু’টি বল খেলার পরেই এলবিডব্লিউ হলেন কিউয়ি ব্যাটার।
যাঁর ক্যাচ ফেলেছিলেন সেই উইলিয়ামসনকে ফেরালেন শামি। মিড-অনে তাঁর ক্যাচ ধরলেন সূর্য।
খুবই খারাপ ফিল্ডিং হচ্ছে ভারতের। তার আরেকটা নমুনা পাওয়া গেল। বুমরার বলে উইলিয়ামসনের বলে সহজ ক্যাচ ফেললেন শামি।
মিচেলের পর অর্ধশতরান উইলিয়ামসনেরও।
দু’টি উইকেট পড়ার পর সাবধানী হয়ে গিয়েছেন কিউয়ি ব্যাটারেরা।
দ্বিতীয় ওভারেও উইকেট শামির। এ বার পিছনে ক্যাচ দিয়ে আউট রাচিন (১৩)।
বল করতে এসে শুরুতেই ধাক্কা দিলেন শামি। প্রথম বলেই খোঁচা কনওয়ের। দারুণ ক্যাচ উইকেটকিপার রাহুলের।
কোহলি, শ্রেয়সের শতরান, শুভমনের অর্ধশতরানের সৌজন্যে ৩৯৭-৪ তুলল ভারত।
ক্রিজে কয়েক মিনিট স্থায়ী হল সূর্যের ইনিংস। ২ বলে ১ রান করে সাউদির বলে ফিরলেন তিনি।
চালিয়ে খেলতে গিয়েই উইকেট খোয়ালেন শ্রেয়স। বোল্টের বলে লং অনে ড্যারিল মিচেলের হাতে ক্যাচ দিলেন।
পর পর দু’টি ম্যাচে শতরান শ্রেয়সের। ৬৭ বলে শতরান করলেন তিনি। নেদারল্যান্ডস ম্যাচের পর এ বার মুম্বইয়ের বিরুদ্ধেও শতরান।
সাউদির বলে ফ্লিক করেছিলেন কোহলি। ক্যাচ নিলেন ডেভন কনওয়ে। নিউ জ়িল্যান্ডের ক্রিকেটারেরা এসে কোহলিকে অভিবাদন জানালেন। গোটা ওয়াংখেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে অভিবাদন জানাল বিরাটকে। ১১৭ রানে ফিরলেন তিনি।
বিশ্বকাপে বিশ্বরেকর্ড কোহলির। এক দিনের ক্রিকেটে সচিনের সবচেয়ে বেশি শতরানের রেকর্ড পেরিয়ে গেলেন কোহলি।
শুভমন উঠে গেলেও ভারতের কোনও সমস্যা হচ্ছে না। ক্রিজে জমে গিয়েছেন কোহলি এবং শ্রেয়স। ভারতের রান আড়াইশো পেরিয়ে গেল।