ফাইল চিত্র।
শেষ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কি বল করতে দেখা যাবে হার্দিক পাণ্ড্যকে? সেই বিষয়ে সংশয় রয়ে গিয়েছে। এবং কোনও রকম ঝুঁকি না নিয়ে জাতীয় নির্বাচকরা ভারতীয় দলে অতিরিক্ত বোলার যুক্ত করার কথা ভাবতে শুরু করেছেন।
১৫ অক্টোবরের মধ্যে পরিবর্তিত দল আইসিসি-র কাছে পাঠাতে পারবে মুলপর্বে খেলা দলগুলি। মনে করা হচ্ছে, বোলার হার্দিককে নিয়ে অস্বস্তি দূর করতে নির্বাচকরা অতিরিক্ত বোলার যুক্ত করতে পারেন দলের সঙ্গে। রবিবার বোর্ডের এক আধিকারিক সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে বলেছেন, “ভারতীয় দলে একজন জোরে বোলার কম রয়েছে। রিজার্ভ দলে শার্দূল ঠাকুর এবং দীপক চাহার থাকলেও একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। কোনও কারণে হার্দিক বোলিং না করতে পারলে শার্দূল এবং চাহারের মধ্যে থেকে কোনও একজনকে সেই জায়গায় ব্যবহার করা যেতেই পারে। তেমন একটা সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।”
আবার এও শোনা গিয়েছে, আইপিএলে দুর্দান্ত ভাবে ছন্দে ফিরে আসা যুজ়বেন্দ্র চহালের নামও ঘোরাফেরা করছে নির্বাচকদের মধ্যে।
সংযুক্ত আরব আমিরশাহি ও ওমানে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বিভিন্ন দলে খেলোয়াড় পরিবর্তন হচ্ছে। পাকিস্তানের পরে এ বার খেলোয়াড় পরিবর্তন করল শ্রীলঙ্কা। তাদের দলে যুক্ত হয়েছে স্পিনার আকিলা ধনঞ্জয়, ব্যাটসম্যান পাথুম নিশাঙ্ক, সিমার লাহিড়ু কুমারা ও বিনুরা ফের্নান্দো। রবিবারই এই তথ্য জানিয়েছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড। বাদ গিয়েছেন লাহিড়ু মাদুশঙ্কা, কামিন্ডু মেন্ডিস, পেসার নুয়ান প্রদীপ ও স্পিনার প্রবীণ জয়বিক্রমা।
এ বার প্রথম যুক্ত হতে চলেছে রিভিউ পদ্ধতি ডিআরএস। যা দিন কয়েক আগেই জানিয়েছে আইসিসি। ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। প্রতি দল একটি ইনিংসে দু’টি ডিআরএস প্রয়োগ করতে পারবে। এর আগে ২০১৬ সাল পর্যন্ত হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কখনও ডিআরএস পদ্ধতি ছিল না। আইসিসি-র টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় প্রথম ডিআরএস ব্যবহার করা হয়েছিল ২০১৮ সালে মহিলাদের বিশ্বকাপে।