—প্রতীকী চিত্র।
নাবালিকা ভাইঝিকে টিউশন পড়াতে নিয়ে যাওয়ার নামে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ উঠল খোদ কাকার বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ভাইঝিকে ধর্ষণও করেছেন তিনি। নিগৃহীতার মা ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন। পকসো আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি কর্নাটকের নঞ্জনগুড় এলাকার। পুলিশে দায়ের করা অভিযোগপত্রে নিগৃহীতার মা জানিয়েছেন, গত ২৪ এপ্রিল তাঁর কন্যাকে টিউশন পড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল অভিযুক্তের। কিন্তু রাস্তায় বেরিয়ে টিউশন ক্লাসের দিকে না গিয়ে কিশোরীকে হাউসিং বোর্ডে নিয়ে যান অভিযুক্ত। সেখানে তাকে নিগ্রহ করা হয়। জোর করে যৌন সংসর্গ স্থাপনের চেষ্টাও করেন বলে অভিযোগ। পরে কিশোরীকে তিনি দিদিমার বাড়িতে রেখে যান।
অভিযোগ, সে দিনের ঘটনার কথা কিশোরী যাতে কাউকে না বলে, তার হুমকি দিয়ে রেখেছিলেন ব্যক্তি। কেউ জিজ্ঞাসা করলে কিশোরীকে বলতে বলেছিলেন, ওই দিন তাঁরা রেস্তরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। বাড়িতে প্রথমে কাউকে না বললেও দিদিমাকে কিশোরী জানায়, তার শরীরে ব্যথা করছে। ওই সময়ে তার মা বাড়িতে ছিলেন না। মেয়ের খবর পেয়ে তিনি ছুটে আসেন। মায়ের কাছে গোটা ঘটনার বর্ণনা দেয় কিশোরী। এর পরেই মেয়েকে নিয়ে থানায় যান মহিলা।
মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর করে পুলিশ। অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা করা হয়েছে। তাঁকে খুঁজছে পুলিশ।