new delhi

Delhi: দিল্লিতে ক্ষতি করছে জোড়-বিজোড় নীতি, পরিবর্তনের দাবিতে বৈঠকে বসছে কর্তৃপক্ষ

শহরে প্রায় ২০ লক্ষ দোকান রয়েছে। জোড়-বিজোড় নীতির কারণে গত ২৫ দিনে ৭০ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে খুচরো বিক্রিতে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০২২ ০১:৪০
Share:

দিল্লিতে জনগণের ভিড়, মাস্ক থাকলেও নেই দুরত্ববিধি। ছবি— পিটিআই।

কারফিউ এবং দোকান খোলার ক্ষেত্রে জোড়-বিজোড় নীতি বাতিলের দাবিতে দিল্লি বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ (ডিডিএমএ)-র কাছে আর্জি জানাল ব্যবসায়ীদের একাংশ। বুধবার দোকানদার ও ব্যবসায়ীরা চিঠি লিখে জানান, করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও, বিধিনিষেধ জারি রয়েছে। ফলে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন অনেকে। অবিলম্বে বিধি মেনে সব দোকান, শপিং মল খোলার চিন্তাভাবনা করুক কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, ব্যবসায়ীদের ওই আর্জি মেনে বৃহস্পতিবার বৈঠক বসতে চলেছে ডিডিএমএ। সেখানে উপস্থিত থাকতে পারেন রাজ্যপাল অনিল বৈজল এবং মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল।

Advertisement

দিল্লি করোনা নিয়ন্ত্রণে যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে ডিডিএমএ-কে। গত এক মাসে রাজধানীতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা সপ্তাহান্তে কারফিউ জারি করে। নিয়ন্ত্রণ করা হয় রাতের গতিবিধির উপরও। দিল্লিতে দোকান, বাজার এবং শপিং মল খোলার ক্ষেত্রেও নিয়ম বেঁধে দেওয়া হয়। বলা হয়, কোভিডের কারণে জোর-বিজোড় নীতিতে খোলা হবে দোকানপাট। এত দিন তাই-ই চলে আসছিল। এ বার ওই নিয়ম পরিবর্তনের দাবিতেও সরব হল একাধিক ব্যবসায়িক সংগঠন। তাদের দাবি, শহরে প্রায় ২০ লক্ষ দোকান রয়েছে। জোড়-বিজোড় নীতির কারণে গত ২৫ দিনে ৭০ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে খুচরো বিক্রিতে। এমতাবস্থায় ওই নীতি চালু থাকলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।

ব্যবসায়ীদের ওই দাবি মেনে বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ বৈঠকে বসছে ডিডিএমও। ওই বৈঠকে শুধু দোকানপাট নয়, সেখানে স্কুল-কলেজ খোলা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। তার পরই পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে দিল্লি সরকার।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement