পুলিশের মারের আহত ছাত্র। —ফাইল চিত্র
পুলিশের দমনমূলক নীতি থেকে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার পড়ুয়াদের অন্তর্বর্তী সুরক্ষা দিতে দিল্লি হাইকোর্টের দুই বিচারপতি রাজি না-হওয়ায় ‘শেম শেম’ ধ্বনি শুনতে হল তাঁদের।
জামিয়া কাণ্ডে বিচারবিভাগীয় তদন্ত দাবি করে আদালতের দরজায় কড়া নেড়েছেন কয়েক জন আইনজীবী, জামিয়ার কিছু পড়ুয়া এবং ওখলার জনা কয়েক বাসিন্দা। সেখানে পড়ুয়াদের পুলিশি দমনের হাত থেকে অন্তর্বর্তী রেহাইয়ের জন্য এ দিন দুই বিচারপতি ডি এন পটেল এবং সি হরি শঙ্করের সামনে আর্জি জানিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু বিচারপতিরা রাজি না-হওয়ায় ‘শেম শেম’ ধ্বনি তোলেন আবেদনকারী আইনজীবীরা। আরও কয়েক জন আইনজীবীও তাতে গলা মিলিয়েছেন বলে অনেকের দাবি।
আহত পড়ুয়াদের চিকিৎসার খরচ বহন করছে বিশ্ববিদ্যালয়ই। এ দিন বাঁ চোখ খেয়াতে বসা মহম্মদ মিনহাজউদ্দিন-সহ আহত পড়ুয়াদের সঙ্গে ভিডিও-কলে কথা বলেন উপাচার্য নাজমা আখতার। এ দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটি কিছু ক্ষণের জন্য হ্যাক হয়ে যায়। নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার বার্তা আসতে থাকে সেখানে। একটু পরে অবশ্য সাইটটি ঠিক করে ফেলা হয় বলে জানিয়েছেন জনসংযোগ আধিকারিক।