Coronavirus

অনেকের মতে কাজ হবে, একাংশ চান আরও

আর্থিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকলে কী ভাবে ঋণ শোধ হবে আর তা না হলে ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদ ফের কোন চূড়ায় উঠবে তা নিয়ে শঙ্কা ছিল সর্বত্রই।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ মার্চ ২০২০ ০২:৩৪
Share:

প্রতীকী ছবি।

ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই করোনার হানায় তা আরও বেসামাল। সঙ্কট যুঝতে বাজারে নগদের জোগান বৃদ্ধি ও ঋণের কিস্তি শোধে সাময়িক স্থগিতাদেশের সুবিধা দিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এতে এই সঙ্কটের সময় অর্থনীতি অক্সিজেন পাবে, দাবি শিল্পের। তবে একাংশের মতে, ক্ষুদ্র শিল্পের জন্য সরাসরি ত্রাণ জরুরি ছিল অনিশ্চয়তার বাজারে।

Advertisement

আর্থিক কর্মকাণ্ড বন্ধ থাকলে কী ভাবে ঋণ শোধ হবে আর তা না হলে ব্যাঙ্কের অনুৎপাদক সম্পদ ফের কোন চূড়ায় উঠবে তা নিয়ে শঙ্কা ছিল সর্বত্রই। স্টেট ব্যাঙ্কের এমডি রজনীশ কুমার ও আইসিসির প্রেসিডেন্ট ময়াঙ্ক জালানের মতে শীর্ষ ব্যাঙ্কের সার্বিক পদক্ষেপ আর্থিক ক্ষেত্রকে স্থিতিশীল হতে সাহায্য করবে। বন্ধন ব্যাঙ্কের এমডি-সিইও চন্দ্রশেখর ঘোষ ও অ্যাসোচ্যামের প্রেসিডেন্ট নিরঞ্জন হীরানন্দানির যুক্তি, এতে ব্যাঙ্কগুলির দক্ষতা বাড়বে। পোক্ত হবে আর্থিক ক্ষেত্র। তবে মার্চেন্ট চেম্বারের মতে, ঋণ পুনর্গঠন নিয়ে কিছু হয়নি। বিশেষ করে ছোট শিল্পের জন্য। কর্মী ছাঁটাই রুখতে সরাসরি ত্রাণ দরকার যাদের। কিস্তি স্থগিতের সুবিধাও যথেষ্ট নয়।

গাড়ি ডিলারদের সংগঠন ফাডার পূর্বাঞ্চলের চেয়ারপার্সন সিদ্ধার্থ ভাণ্ডারী সংস্থার কার্যকরী মূলধনের ঋণের কিস্তি মেটানোর সময় বৃদ্ধির আর্জি জানিয়েছিলেন। ঋণে সুদ দেওয়া তিন মাস স্থগিত। তাই খুশি তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement