Market Price

আশঙ্কা বহাল খাদ্যপণ্যে

রাজ্যের বিভিন্ন মহলের অভিযোগ, বেশ কিছু বাজারে আনাজের আবার আগুন হয়েছে। একাংশে বন্যার জেরে তৈরি হওয়া পরিস্থিতি এর প্রধান কারণ। জোগান ধাক্কা খাচ্ছে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৯:৫১
Share:

— প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক যেমন চেয়েছিল, তেমনটাই হয়েছে। গত দু’মাস ধরে খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধির হার রয়েছে ৪ শতাংশের নীচে। তবু মাথাব্যথা কমছে না। কারণ, খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির হার এখনও বেশি। কিছু কিছু বাজারে সময় বিশেষে সেই গতি আরও চড়ছে বলেও অভিযোগ উঠছে। আশঙ্কা যে অমূলক নয়, তা স্পষ্ট সম্প্রতি প্রকাশিত রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের এক নিবন্ধে। সেখানে খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির হারের ওঠানামা সংক্রান্ত ঝুঁকির কথা বলা হয়েছে। কিছু দিন আগে আরবিআই গভর্নর শক্তিকান্ত দাসও বলেছেন, মূল্যবৃদ্ধি মাথা নামিয়েছে বটে। কিন্তু নিশ্চিন্ত হতে আরও কিছুটা পথ চলা বাকি।

Advertisement

রাজ্যের বিভিন্ন মহলের অভিযোগ, বেশ কিছু বাজারে আনাজের আবার আগুন হয়েছে। একাংশে বন্যার জেরে তৈরি হওয়া পরিস্থিতি এর প্রধান কারণ। জোগান ধাক্কা খাচ্ছে। গ্রাহকদের দাবি, কিছু বাজারে বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। কোথাও তারও বেশি। পটল, টোম্যাটো, ঢেঁড়সের কেজি ৮০ টাকা। পেঁয়াজ বেশ চড়া।

তবে খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজ্য সরকারের বিশেষ টাস্ক ফোর্সের সদস্য এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ফোরাম অব ট্রেডার্স অর্গানাইজ়েশনের সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ কোলের দাবি, আনাজের দাম তেমন বাড়েনি। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ক্রেতাদের থেকে অযথা বেশি দাম নিচ্ছেন। তিনি বলেন, “মধ্য এবং উত্তর কলকাতার বাজারে বেগুন ৪০-৬০ টাকা কেজি। পটল, পেঁয়াজ, টোম্যাটোও ৩০-৬০ টাকা। তবে টাস্ক ফোর্সের সদস্যেরা প্রতি দিনই নজরদারি চালানোর জন্য বিভিন্ন বাজারে ঘুরছেন। দাম সংশোধনের জন্য প্রয়োজনে পুলিশের সাহায্যও নেওয়া হচ্ছে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement