পুতিনের রুশ বাহিনী ইউক্রেনের উপর কখন কী ভাবে আক্রমণ করবে, তা বোঝা মুশকিল। ফাইল চিত্র
ইউক্রেনের পশ্চিম থেকে রুশ বাহিনী সরে গিয়েছে অনেক আগেই। রাজধানী কিভেও হস্তক্ষেপ করতে পারে্ননি পুতিন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ধারণা, রাশিয়া এখনও পূর্ব ইউক্রেনে আক্রমণ করবে বলে সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে। জেলেনস্কি রুশ বাহিনী থেকে ইউক্রেনকে বাঁচাতে পশ্চিমী দেশগুলির কাছ থেকে সাহায্য চেয়েছেন। আমেরিকা সামরিক অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম পাঠিয়ে ইউক্রেনকে সাহায্য করবে বলে ঘোষণা করেছে। প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের যুদ্ধাস্ত্র পাঠানো হবে বলে ধারণা।
পুতিন সর্বসমক্ষে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আমেরিকা সহ তার সহযোগী দেশগুলির কাছে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে রাশিয়া। কোনও ভাবেই যেন ইউক্রেনকে সাহায্য না করা হয় বলে পুতিনের আর্জি।
পুতিনের প্রতিক্রিয়ার অনেক আগেই আমেরিকা ইউক্রেনকে ১১টি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার, ১৮টি ১৫৫ মিমি দৈর্ঘ্যের হাউইৎজার কামান এবং ৩০০টি সুইচব্লেড ড্রোন পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ইউক্রেনে এই যুদ্ধাস্ত্র পৌঁছে যাওয়ার কথা। ইউক্রেনীয় সীমান্তে সংগ্রহ করার পর তা দেশের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হবে। বাইডেনের প্রশাসনিক বিভাগের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, পুতিনের রুশ বাহিনী ইউক্রেনের উপর কখন কী ভাবে আক্রমণ করবে, তা বোঝা মুশকিল। তাই আমেরিকা এবং তার সহযোগী দেশগুলি ইউক্রেনকে যথাসম্ভব সহায়তা করবে।
আমেরিকা ও ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা বাহিনীর কয়েক জন আধিকারিকদের মতে, পুতিন সম্ভবত ভয় পেয়ে প্রতিবাদ করেছেন। তিনি চান না, ইউক্রেন সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী হোক। তবু ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে আমেরিকা ও ইউক্রেন দু’দেশই যুদ্ধাস্ত্রের উৎপাদন বাড়াচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy