Advertisement
২৩ নভেম্বর ২০২৪
COVID-19

অতিমারির সময় মাস্ক পরতে বারণ করায় তিন বছরের জেল হল চিকিৎসকের

ওই চিকিৎসক যাঁদের মাস্ক পরতে বারণ করেছিলেন, তাঁদের অধিকাংশের সঙ্গেই মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি তাঁর। তার পরও তাঁদের মাস্ক না পরার ঢালাও ছাড়পত্র বিলিয়েছেন তিনি।

মাস্ক পরলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে বলে যুক্তি দিয়েছেন চিকিৎসক।

মাস্ক পরলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে বলে যুক্তি দিয়েছেন চিকিৎসক। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৩ জানুয়ারি ২০২৩ ১৯:২৫
Share: Save:

মাস্ক না পরার ছাড়পত্র বিলিয়ে বিপদে পড়লেন এক চিকিৎসক। আদালতে ওই চিকিৎসকের ‘অপরাধ’ প্রমাণ হতেই তাঁকে প্রায় তিন বছরের হাজতবাসের সাজা শুনিয়েছে দেশের সরকার। কেড়ে নেওয়া হয়েছে ওই চিকিৎসকের চিকিৎসার অনুমোদনও।

ঘটনাটি জার্মানির। ওই চিকিৎসক একজন মহিলা। অতিমারির সময়ে যখন সবাই সংক্রমণ বাঁচাতে ব্যস্ত, তখন দেশের প্রায় ৪ হাজার মানুষকে মাস্ক না পরার ছাড়পত্র দিয়েছিলেন ওই চিকিৎসক। শুধু তা-ই নয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যে সমস্ত মানুষকে তিনি ওই ছাড়পত্র দিয়েছিলেন, তাঁদের শারীরিক পরীক্ষা করা তো দূর, অনেককে চোখেও দেখেননি তিনি। চিকিৎসকের এই কাজকেই দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে দাবি করে তাঁর কড়া শাস্তির দাবি করেছিলেন বিপক্ষের আইনজীবী। কিন্তু তাতে একটুও না দমে গিয়ে আদালতে নিজের অবস্থান প্রমাণ করার চেষ্টা করেন ওই চিকিৎসক। আদালতকে তিনি জানান, মাস্ক পরে সাধারণ মানুষের কোনও লাভ হয়নি। বরং মাস্ক পরা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।

আদালত অবশ্য চিকিৎসকের ওই যুক্তি মানেনি। চিকিৎসককে জোলে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি তাঁকে ২৮ হাজার ইউরো জরিমানাও করেছে আদালত। এর পাশাপাশি ওই মহিলা চিকিৎসকের সহকারীকেও ২৭০০ ইউরো জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

অন্য বিষয়গুলি:

COVID-19 Pandamic
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy