ইলন মাস্ক। —ফাইল চিত্র।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর ‘পছন্দের প্রার্থী’ ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর থেকেই আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে আচমকা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। প্রথমে জার্মানি এবং তার পরে ব্রিটেনের রাজনীতিতে তিনি অতি-দক্ষিণপন্থী অংশকে মদত দিয়ে ওই দুই দেশে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি, বছর পূর্ণ না হওয়া ব্রিটেনের নির্বাচিত সরকারকে ফেলে সে দেশে নতুন করে ভোটের ডাকও সমাজমাধ্যমে দিয়ে বিষয়টি জটিল করে তুলেছেন এই ধনকুবের। এই পরিস্থিতিতে আমেরিকাকে না চটিয়েও ট্রাম্পের আচরণে ক্ষোভ জানিয়ে ব্রিটিশ সরকার বলল, ‘না জেনে এবং না বুঝেই ইলন মাস্ক ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নাক গলাচ্ছেন’।
সম্প্রতি ব্রিটেনের অতি-দক্ষিণপন্থীদের হয়ে গলা ফাটিয়ে মাস্ক তোপ দাগছেন বর্তমান সরকারকে। মাস্কের বক্তব্য, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়র স্টার্মার ফৌজদারি বিচার সংক্রান্ত দফতরের ডিরেক্টর থাকাকালীন ধর্ষকদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ওল্ডহ্যামে শিশুদের যৌন নিপীড়নের তদন্ত ধামাচাপা দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট দফতরের মন্ত্রী জেস ফিলিপসের জেলে থাকা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy