— প্রতীকী ছবি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সোনার দোকানে ডাকাতি রুখতে গিয়ে খুন হয়েছিলেন এক সিভিক ভলান্টিয়ার। সেই ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করল মালদহ জেলার পুলিশ। ধৃতরা অপরাধ কবুল করেছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ঘটনাস্থল থেকে একটি ব্যাগ এবং একটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মালদহের চাঁচোল থানার মালতিপুরে দুর্গামন্দিরের পাশে একটি সোনার গয়নার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। বাধা দিতে গিয়ে মৃত্যু হয় সিভিক ভলান্টিয়ার মমিনুল হকের। গুলিবিদ্ধ হন দোকানের মালিক-সহ চার জন। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ ৫১ বছরের মতিউর রহমান এবং ৩১ বছরের উজির নামে দু’জনকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতেরা মালদহেরই বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের দাবি, ধৃতেরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, তদন্তে বিহার এবং ঝাড়খণ্ড থেকে আসা কয়েক জনের নাম উঠে এসেছে। এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, একটি ব্যাগ এবং অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা নাগাদ মালতিপুর দুর্গামন্দিরের পাশে ‘সেন জুয়েলার্স’ নামে ওই দোকানে ডাকাতেরা হানা দেয়। আট জনের ডাকাতদলটি চারটি মোটরবাইক নিয়ে দোকানে সামনে হাজির হয়। ডাকাতি করার আগে প্রথমে কয়েকটি বোমা ফাটানো হয়। গৌতম এবং দোকানের কর্মীরা বাধা দিলে কয়েক রাউন্ড গুলিও চালানো হয়। তাতে গুলিবিদ্ধ হন গৌতম, দোকানের এক কর্মী এবং এক জন ক্রেতা। এর পর ক্যাশবক্স থেকে নগদ এবং দোকানের সোনা-রুপোর অলঙ্কার নিয়ে চম্পট দেয় ডাকাতরা। সে সময় কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়ার কাশিমপুরের বাসিন্দা মমিনুল ডাকাতদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। গুলি করে সেখানেই খুন করা হয় তাঁকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy