—প্রতীকী চিত্র।
মধ্যবয়স্ক ব্যক্তির বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল শিশুকন্যার বস্তাবন্দি দেহ। ওই ব্যক্তিকে আটক করে বেধরক মারধর করে স্থানীয় জনতা। পুলিশ উদ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়। ফরাক্কার সেই ঘটনায় সোমবার মৃত নাবালিকার পরিবারের ধর্ষণের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলায় পকসো ধারায় যুক্ত করল পুলিশ। মৃতের মায়ের অভিযোগ, তাঁদের নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। ঘটনায় নতুন করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
নির্যাতিতা নাবালিকার মায়ের অভিযোগ, ‘‘আমরা পরবর্তীতে জানতে পারি কিছু একটা দেওয়ার লোভ দেখিয়ে আমার ১২ বছরের নাবালিকা মেয়েকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায় অভিযুক্ত। তারপর তাকে পাশবিক ভাবে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পরে খুন করে বস্তাবন্দি করে দেহ লোপাট করার পরিকল্পনা ছিল অভিযুক্তের। ধর্ষণের বিষয়টি নতুন করে জানতে পারায় খুনের সঙ্গে ধর্ষণের ধারা যুক্ত করার জন্য আবেদন জানিয়েছি।’’
জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার সুপার আনন্দ রায় বলেন, ‘‘প্রথমে খুনের মামলা দায়ের হয়েছিল। পরে পকসো আইনে ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়েছে। অভিযুক্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সোমবার আদালতে বিষয়টি জানানো হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy