প্রতীকী ছবি।
মত্ত অবস্থায় থাকা এক চিকিৎসক আহত কিশোরের চিকিৎসা করায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করল মৃতের পরিবার। মঙ্গলবার ওই কিশোরের মৃত্যুর পর পরিবারের এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি গঠন করলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
পরিবার সূত্রে খবর, মঙ্গলবার ভোরে মারা যান নয়ন গোয়ালা (১৯)। কল্যাণী পৌরসভার ৭০ নম্বর ওয়ার্ড মাঝেরচর এলাকার বাসিন্দার সোমবার বাড়ির অ্যাকোয়ারিয়াম পরিষ্কার করতে গিয়ে গুরুতর আঘাত পান। তাঁর গায়ে অ্যাকোরিয়াম উল্টে পড়লে তার কাচ ভেঙে নয়নের হাতের শিরা কেটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নদিয়ার কল্যাণী জেএনএম হাসপাতাল অ্যান্ড মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করানো হয়।
পরিবারের দাবি, হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর নয়নের অবস্থার অবনতি হচ্ছিল বলে অন্যত্র স্থানান্তরিত করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছিল। সে সময় মত্ত অবস্থায় কর্তব্যরত এক চিকিৎসক এসে নয়নের চিকিৎসা করতে চান বলে তাঁর হাতের ব্যান্ডেজ খুলে দেন। যার জেরেই নয়নের অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়। এর পর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। নয়নকে আইসিইউ-তে ভর্তি করানো হলেও বাঁচানো যায়নি। মঙ্গলবার ভোরে মৃত্যু হয় নয়নের।
পরিবারের অভিযোগ শুনে হাসপাতালের তরফ থেকে ঘটনা খতিয়ে দেখতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আশ্বাস, ডিউটির সময় মদ্যপ অবস্থায় থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে ওই অভিুযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy