সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় —ফাইল চিত্র।
ভারতীয় মার্গসঙ্গীত থেকে চলচ্চিত্র জগতের নক্ষত্রেরা, অনেকেই এসেছেন সেই বাড়িতে। লেক গার্ডেন্সে গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের সেই বাড়ি ভাঙার ঘটনা সমাজমাধ্যমে তীব্র আলোড়ন ফেলেছে। তবে, সন্ধ্যা ও গীতিকার শ্যামল গুপ্তের কন্যা সৌমী সেনগুপ্ত বলেন, ‘‘আমরা সচেতন ভাবেই বাড়িটি প্রোমোটারির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়।’’ তিনি জানান, ওই বাড়ি ১৯৬২ সাল নাগাদ শ্যামল গুপ্ত তৈরি করান। আমৃত্যু সন্ধ্যা সেখানেই থেকেছেন।
সৌমীর অবশ্য বক্তব্য, ‘‘মা, বাবার ব্যবহার করা মূল্যবান স্মৃতিচিহ্ন সবই যথাস্থানে সযত্নে আছে। তবে, এখনও পর্যন্ত কোনও কিছু জনসাধারণকে প্রদর্শনের পরিকল্পনা নেই।’’ ওই বাড়ির ধ্বংসস্তূপে উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খানের একটি ছবি পড়ে থাকা নিয়ে সমাজমাধ্যমে হইচই শুরু হয়েছে। শিল্পী কৌশিকী চক্রবর্তীর আবেদনে সাড়া দিয়ে ওই ছবিটি এক জন তাঁর বাড়িতে রেখেছেন। কৌশিকী আবার ছবিটি তাঁর ঠাকুরঘরে রেখেছেন। রাজ্য হেরিটেজ কমিশনের সদস্য তথা ঐতিহ্য-স্থপতি পার্থরঞ্জন দাশ বলেন, ‘‘কেউ নিজের বাড়ি নতুন করে গড়ে তুলতেই পারেন। তবে, পুরনো বাড়ির কাঠামোটুকু অটুট রেখেই পরিবর্তন করা যেত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy