প্রতীকী চিত্র।
বইয়ের পাতা উল্টে খরগোশ-হরিণের রং-বেরঙের ছবি দেখেই হাসিমুখগুলি যেন এক লাফে বয়স পৌঁছে গেল শৈশবে। আবার ছোটদের বইয়ের জগৎ ছেড়ে খানিক পরেই কেউ রবীন্দ্রনাথ, কেউ বা রামকৃষ্ণ হাতে তুলে নিলেন। কেউ খোঁজ করলেন সাম্প্রতিক অস্থিরতা নিয়ে লেখা বইয়ের।
মঙ্গলবার খানিকটা সময় এ ভাবেই কেটে গেল বয়সে প্রবীণ মানুষগুলির। এ দিন বইমেলায় প্রবীণ নাগরিক দিবস পালন করলেন কর্তৃপক্ষ। নিউ টাউনের স্নেহদিয়া আবাসনের ১২ জন প্রবীণ নাগরিককে আমন্ত্রণ জানান বইমেলা কর্তৃপক্ষ। মেলা কমিটির তরফে সেই প্রবীণদের সম্মান জানানো হয়।
তাঁদের দেওয়া হয় নবীন-প্রবীণ লেখকদের একাধিক বই। বিভিন্ন স্টলে ঘুরে বেড়ান তাঁরা। গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশুশেখর দে বলেন, ‘‘বয়স বাড়লে কেউ না থাকুক, বই থাকবে।’’ গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় জানান, প্রবীণ বয়সে বইমেলায় এসে বই পড়া, কেনা খুব মুশকিল। কিন্তু বই তো নির্ভরযোগ্য সঙ্গী। তাই তাঁদের আমন্ত্রণ জানাতে পেরে কর্তৃপক্ষও আনন্দিত। কৃষ্ণা ঘোষ, সুপর্ণা মিত্র, কুমকুম নন্দী, উৎপল মিত্রেরা জানালেন এমন অভিজ্ঞতা তাঁদের নতুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy