সাপ্তাহিক বৈঠকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং বায়ুদূষণ রোধে রূপরেখা ঠিক করবে কমিটি। ফাইল ছবি
কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতার জেরে গত সপ্তাহেই রাজ্য সরকারের ক্ষেত্রে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ ধার্য করেছিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। তারই পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য পরিবেশ দফতর মঙ্গলবার জানিয়েছে, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজে তদারকি করতে জেলা স্তরে নোডাল কমিটি গঠন করা হবে।
পরিবেশমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া এ দিন জানিয়েছেন, দফতরের শীর্ষ আধিকারিকদের নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হবে। সংশ্লিষ্ট কমিটি জেলা স্তরের কমিটির কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে। সেই অনুযায়ী সাপ্তাহিক বৈঠকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং বায়ুদূষণ রোধে রূপরেখা ঠিক করবে কমিটি।
এর পাশাপাশি এ দিন পরিবেশমন্ত্রী জানিয়েছেন, শব্দদূষণ রোধে দফতরের সঙ্গে একযোগে কাজ করার জন্য বিধায়ক, পুর প্রশাসনের চেয়ারম্যান, পঞ্চায়েত প্রধান-সহ সমস্ত জনপ্রতিনিধির কাছে চিঠির মাধ্যমে আবেদন জানানো হবে, যাতে উৎসবের মরসুমে নিয়ম লঙ্ঘন করে মাইক্রোফোন বা লাউডস্পিকার না বাজে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ নাগরিকদের সচেতনতাকেই গুরুত্ব দিয়েছেন মন্ত্রী। শব্দবিধি লঙ্ঘন করলে পাঁচ বছর পর্যন্ত জেল ও এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
এ দিন পর্ষদের তরফে এ-ও জানানো হয়, রাজ্যের সব থেকে দূষিত ১৭টি নদীর মধ্যে চারটি— ময়ূরাক্ষী, করলা, কালজানি ও শিলাবতীকে স্নানের উপযুক্ত বলে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র জানিয়েছেন, দ্রবীভূত অক্সিজেন এবং জৈব অক্সিজেনের চাহিদার নিরিখে গঙ্গার জলের মানেরও তুলনামূলক উন্নতি হয়েছে। এখন কলিফর্ম ব্যাক্টিরিয়ার উপস্থিতি কমানোর ক্ষেত্রে কাজ করছে পর্ষদ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy