—প্রতীকী চিত্র।
আইএসজিপি তথা ‘পঞ্চায়েতের প্রাতিষ্ঠানিক সশক্তিকরণ প্রকল্পে’ বিশ্ব ব্যাঙ্কের অনুদান পাওয়ার ক্ষেত্রে শর্তাবলী বাড়ানো হল। পঞ্চায়েতের দুর্বল কর্মক্ষমতা কাটিয়ে উন্নত পরিষেবা সরবরাহের লক্ষ্যে এতদিন সংশ্লিষ্ট পঞ্চায়েতের পরিকল্পনা এবং বাজেট, পরিষেবা প্রদান, আর্থিক স্বচ্ছতা এবং আত্মনির্ভর হওয়ার বিষয়ে প্রাথমিক ভাবে তিনটি মূল এবং সহায়ক চারটি ক্ষেত্র যাচাই করা হত। তবে চলতি অর্থবছর থেকে মোট ২৬টি মাপকাঠির ভিত্তিতে অনুদান মিলবে বলে জানানো হয়েছে রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের তরফে।
জেলার পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, “হুগলির সব পঞ্চায়েতই যাতে এই প্রকল্পে যোগ্যতা অর্জন করতে পারে, সেই মতো প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শ দেওয়া চলছে।’’
বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় আইএসজিপি প্রকল্পে পঞ্চায়েতের বার্ষিক কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন গত ২০১০ সাল থেকে শুরু হয়েছে। গত ২০১৭ সাল থেকে প্রকল্পটির (আইএসজিপি-২) আওতায় রাজ্যের সব ক’টি পঞ্চায়েতকে আনার ব্যবস্থা শুরু হয়। চলতি বছরে বিষয়ভিত্তিক কাজ নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। যেমন, আগামী ২০২৪-২৫ সালের পরিকল্পনায় নারী শিশু উন্নয়ন ও সমাজ কল্যাণ উপ সমিতির জন্য কমপক্ষে ২টি কার্যক্রম নিতে হবে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের অন্তত ৫০ শতাংশ কর আদায়, পঞ্চায়েতের নিজস্ব তহবিল আগের বছরের ১০ শতাংশ বাড়ানো, বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক কাজে কমপক্ষে ১২টি সভা বা শিবির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সামাজিক সমস্যা সহ পঞ্চায়েতের তরফে ৮৫ শতাংশ অভিযোগের সমাধান করা, বছরে অন্তত দু’বার পানীয় জল পরীক্ষার রিপোর্টের কথাও জানানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy