বঙ্গে এবার ফ্লিপকার্ট। —ফাইল চিত্র।
বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে নদিয়ার হরিণঘাটায় উদ্বোধন হয়েছে ফ্লিপকার্টের আধুনিক ‘ফুলফিলমেন্ট সেন্টার’। যা দেশের মধ্যে ফ্লিপকার্টের সবচেয়ে বড় ‘ওয়্যার হাউস’। এ বার রাজ্যের সঙ্গে মউ সই করল ই-কমার্স সংস্থা ফ্লিপকার্ট। বাংলার বয়ন শিল্পী, হস্তশিল্পী এবং অন্যান্য শিল্পীর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি এবং সহায়তার জন্য এই উদ্যোগ। এর ফলে রাজ্যের ছোট ও মাঝারি শিল্পক্ষেত্রের আরও উন্নয়ন হবে। বাড়বে কর্মসংস্থানের পরিধি। এমনই দাবি নবান্নের।
ওই মউ চুক্তি প্রসঙ্গে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্রের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি রাজেশ পাণ্ডে বলেন, ‘‘ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পদ্যোগের উন্নতিকে আমরা সব সময়ই গুরুত্ব দিয়ে এসেছি। এই চুক্তির ফলে শিল্পী, তাঁতি এবং রাজ্যের ছোট শিল্পোদ্যোগের সাহায্য হবে। ই-কমার্সের বাজারে আরও বেশি করে জায়গা করে নিতে পারবে বাংলার হস্তশিল্প। যা সর্বোতভাবে রাজ্যের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।’’
ফ্লিপকার্টের তরফে রজনীশ কুমার জানান, তাঁদের সংস্থা সব সময়ই ক্ষুদ্র শিল্পকে আলাদা করে গুরুত্ব দিয়ে এসেছে। বাংলার সরকারের সঙ্গে তাঁদের এই চুক্তিতে বয়ন এবং হস্তশিল্পীরা বড় সহায়তা পাবেন। কর্মসংস্থানের জায়গা বাড়বে।
কর্মসংস্থানে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে বরাবরই আলাদা করে গুরুত্ব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বছর দুয়েক আগে সারা দেশে গাড়ি, আবাসন শিল্প-সহ একাধিক শিল্পক্ষেত্র যখন মন্দার কবলে, অনুৎপাদক সম্পদের (এনপিএ) কারণে ব্যাঙ্কগুলি যথেষ্ট ঋণ দিতে পারছে না, তখন ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পে ব্যাঙ্ক ঋণ পাওয়ার নিরিখে দেশের মধ্যে এক নম্বরে ছিল পশ্চিমবঙ্গ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy