বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নবান্ন থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী ১৭ মার্চ রাতে নৈশ কার্ফু শিথিল করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণের কারণে বর্তমানে রাতে বলবৎ রয়েছে নৈশ কার্ফু। কিন্তু, দোলের আগের দিন ‘হোলি কা দহন’ বা ‘ন্যাড়াপোড়া’ হয় রাজ্য জুড়ে।
লোকসভার দলনেতার অনুরোধ মেনে ‘হোলি কা দহন’ উপলক্ষ্য়ে নৈশ কার্ফু শিথিল করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল চিত্র।
লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় চিঠি লিখে আবেদন জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। সেই আবেদনের লেখা হয়েছিল, দোলের দিন আগের দিন রাতে ‘হোলি কা দহন’ পালিত হয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তাই দোলের আগের দিন নৈশ কার্ফু শিথিল করা হোক। ৮ মার্চ উত্তর কলকাতার সাংসদকে চিঠি পাঠানো হয় মুখ্যমন্ত্রী সচিবালয় থেকে। সুদীপকে লেখা সেই চিঠিতে জানানো হয়েছিল, তার আবেদন বিবেচনা করে দোল উৎসবের আগের দিন অর্থাৎ ১৭ মার্চ রাতের নৈশ কার্ফু শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নবান্ন থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী ১৭ মার্চ রাতে নৈশ কার্ফু শিথিল করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণের কারণে বর্তমানে রাতে বলবৎ রয়েছে নৈশ কার্ফু। কিন্তু, দোলের আগের দিন ‘হোলি কা দহন’ বা ‘ন্যাড়াপোড়া’ হয় রাজ্য জুড়ে। সেই রীতি পালনে যাতে রাজ্যবাসীর কোনও অসুবিধা না হয় সেই কারণেই তৃণমূলের লোকসভার দলনেতার দাবি মেনে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। উল্লেখ্য, ১৮ মার্চ পশ্চিমবঙ্গে দোল উৎসব। ১৯ মার্চ দেশজুড়ে হবে হোলি উৎসব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy