—নিজস্ব চিত্র।
জয়নগরকাণ্ডের তদন্তে সাত সদস্যের সিট গড়ল তৈরি করল বারুইপুর পুলিশ জেলা। মঙ্গলবার রাজ্য পুলিশের এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার সিট তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন। পুলিশ সুপার পলাশচন্দ্র ঢালির নেতৃত্বে ওই তদন্তকারী দলে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জ়োনাল) রুপান্তর সেনগুপ্ত, বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস নেতৃত্বে ওই দলে রয়েছেন বারুইপুরের জয়নগর থানার পাঁচ পুলিশ অফিসার।
শুক্রবার রাতে জয়নগরে বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার দূরে জলাভূমি থেকে ন’বছরের শিশুর দেহ উদ্ধার করা হয়। রাতেই গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকেও। অভিযোগ, শিশুটিকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। শনিবার এই ঘটনার জেরে দিনভর উত্তপ্ত থেকেছে স্থানীয় এলাকা। পুলিশ ফাঁড়িতেও উত্তেজিত জনতা আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল। অভিযোগ, শিশু নিখোঁজের অভিযোগকে প্রথমে গুরুত্ব দিতে চায়নি পুলিশ। বরং ওই শিশুর পরিবারকে থানা থেকে থানায় ঘোরানো হয়েছিল। রবিবারও দিনভর উত্তপ্ত ছিল স্থানীয় এলাকা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থানা ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়।
মঙ্গলবার নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় জয়নগরে। মঙ্গলবার সকাল থেকে নাবালিকার দেহ নিয়ে এলাকায় মিছিল করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছলে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পুলিশের গাড়ি আটকে দেন স্থানীয়েরা। পুলিশের গাড়়িও ভাঙচুর করা হয়। পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি হচ্ছে, এমন খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছন বারুইপুরের এসডিপিও। তাঁকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় উত্তেজিত জনতা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy