মার্তি ক্রেসপি
মোহনবাগান যখন আই লিগে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে অশ্বমেধের ঘোড়ার মতো ছুটছে, লাল-হলুদ শিবিরে তখন শুধুই অন্ধকার। ফুটবলারদের উদ্বুদ্ধ করতে রবিবার দুপুরে ময়দানের ক্লাব তাঁবুতে মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কর্তারা। লাল-হলুদ অন্দরমহলের পরিস্থিতি যে একেবারেই স্বস্তিদায়ক নয় আরও একবার স্পষ্ট হয়ে গেল।
রবিবার সকালে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন সংলগ্ন মাঠে অনুশীলনের পরে ফুটবলার ও সহকারীদের নিয়ে ময়দানের ক্লাব তাঁবুতে পৌঁছন কোচ মারিয়ো রিভেরা। কিন্তু মার্তি ক্রেসপিকে দেখা যায়নি। তাঁর বিদায় যে নিশ্চিত তা কার্যত রবিবারই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত ফুটবলারদের সঙ্গে কথা বলে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেন শীর্ষ কর্তারা। কার কী সমস্যা হচ্ছে সেটাও জানতে চেষ্টা করেন লালরিনডিকা রালতেদের কাছে। কিন্তু তাল কেটে যায় মধ্যাহ্নভোজ। মার্কোস খিমেনেস দে লা এসপারা মার্তিন ও খাইমে কোলাদোকে দেখা গেল, না খেয়ে থমথমে মুখে বসে রয়েছে। আর এক স্পেনীয় খুয়ান মেরা গঞ্জালেস অবশ্য বাকি ফুটবলারদের সঙ্গেই মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন।
ক্রেসপির পরিবর্ত খোঁজার দায়িত্ব মারিয়ো রিভেরাকেই দেওয়া হয়েছে। লাল-হলুদ কোচ বলছেন, ‘‘এই প্রসঙ্গে এখনওই কিছু বলব না। আমাদের কাজই হচ্ছে, বিকল্প ফুটবলারের তালিকা তৈরি রাখা।’’ তবে ক্লাবের কর্তাদের তিনি জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে প্রধান সমস্যা মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে ফুটবলারেরা। দ্রুত ওদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে।
শেষ ছ’টি ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিতেই হেরে বিপর্যস্ত ফুটবলারদের জন্য ক্লাবের কর্তারা এত কিছু করলেন, এ বার দেখার মাঠে তার কোনও প্রভাব পড়ে কি না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy