গোলের পর দেরভিসেভিচ।
ম্যাচ শেষ। দ্বিতীয়ার্ধে বহু চেষ্টা করেও গোলের মুখ খুলতে পারল না লাল-হলুদ।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ।
৩৪ মিনিট। গোওওওওওল। ফের রক্ষণের ভুলে গোল হজম এসসি ইস্টবেঙ্গলের। বাঁ দিক থেকে ভেসে আসা বল হেডে জালে জড়ালেন ওগবেচে।
৩০ মিনিট। চাপ বজায় রাখলেও এখনও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি লাল-হলুদ।
২০ মিনিট। গোওওওওওওওল। আমির দেরভিসেভিচের দুরন্ত ফ্রিকিকে এগিয়ে গেল এসসি ইস্টবেঙ্গল।
এসসি ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ: অরিন্দম, মার্সেলা, জয়নার, হীরা, রাজু, রফিক, সৌরভ, আমির, হামতে, অমরজিৎ এবং চিমা।
আইএসএল-এ এখনও একটি ম্যাচেও জেতেনি তাঁর দল। কোচ ম্যানুয়েল দিয়াসের সামনে ঝুলছে বিদায়ের খাঁড়া। তা আরও তীব্র হয়েছে এটিকে মোহনবাগানের সঙ্গে আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাস সম্পর্ক ছিন্ন করার পরে। অনেকেই মনে করছেন, হায়দরাবাদ ম্যাচই দিয়াসের কাছে শেষ সুযোগ। এখানেও হোঁচট খেলে নতুন বছরে নতুন কোচ দেখা যেতে পারে লাল-হলুদে।
ম্যাচের আগে অবশ্য অদ্ভুত যুক্তি দিলেন লাল-হলুদ কোচ। ফুটবলারদের অক্ষমতা বা নিজের ভুল সিদ্ধান্ত নয়। ব্যর্থতার পিছনে যাবতীয় দোষ দিলেন ক্লাবের বর্তমান অবস্থাকে। দিয়াস বলেছেন, “আমার জন্যেই চাপ তৈরি হয়েছে। ক্লাবের মধ্যে একটা অদ্ভুত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ক্লাবের পরিবেশও ভাল নয়। তাই জন্যে দল ম্যাচ জিততে পারছে না। এটিকে মোহনবাগান এবং এসসি ইস্টবেঙ্গলের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। ওরা গত বারের রানার্স। আমরা সেখানে অনেক দেরিতে ঢুকেছি। ফুটবলার সই করাতে দেরি হয়েছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy