লিয়োনেল মেসি। —ফাইল চিত্র।
মুখ খুললেন লিয়োনেল মেসি। ৪ ফেব্রুয়ারি ইন্টার মায়ামির হয়ে হংকংয়ের বিরুদ্ধে প্রদর্শনী ম্যাচে খেলতে নামেননি আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার। তাই নিয়েই রেগে গিয়েছেন ভক্তেরা। মেসির না খেলার নেপথ্যে রাজনীতি রয়েছে, অভিযোগ তুলেছেন অনেকে। সেই সব অভিযোগের জবাব দিয়েছেন মেসি।
চিনে না খেললেও কয়েক দিন পরেই জাপানের মাটিতে ৩০ মিনিট খেলেছিলেন মেসি। তার পরেই চিনের সংবাদমাধ্যম জানায়, রাজনৈতিক কারণেই খেলেননি মেসি। আমেরিকা ও চিনের সম্পর্ক আদায়-কাঁচকলায়। মেসি এখন আমেরিকার ক্লাব মায়ামিতে খেলেন। সেই কারণেই তিনি হংকংয়ে খেলতে নামেননি বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেই সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন মেসি। একটি ভিডিয়ো বার্তায় লিয়ো বলেন, “আমি শুনছি অনেকেই বলছেন, রাজনৈতিক কারণে আমি হংকংয়ে খেলতে নামিনি। এই কথা অসত্য। সে রকম হলে তো আমি চিন বা জাপানে খেলতেই যেতাম না। কত বার আমি ওই দুই দেশে গিয়েছি।’’
মেসি জানিয়েছেন, চোটের কারণেই খেলতে পারেননি তিনি। অনেক চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বলেন, “ম্যাচের আগের দিন প্রস্তুতির সময়ও আমি খেলতে চেয়েছিলাম। অনেক চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু হাঁটতেই সমস্যা হচ্ছিল। ওই পরিস্থিতিতে খেললে চোট আরও বেড়ে যেতে পারত। তাই খেলিনি। কিন্তু জাপানে খেলার আগে চোট অনেকটা সেরে গিয়েছিল। সেই কারণে খেলতে নেমেছিলাম। আগামী দিনেও আমি চিন ও জাপানে খেলতে আসব।”
সম্প্রতি ইন্টার মায়ামি যে ছ’টি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলেছে তার মধ্যে একমাত্র হংকংয়ের ম্যাচেই মাঠে নামেননি মেসি। সারা ক্ষণ বেঞ্চে বসে থাকেন তিনি। এতে সমর্থকেরা রেগে যান। তাঁরা মাঠেই মেসি ও মায়ামির অন্যতম মালিক ডেভিড বেকহ্যামের উদ্দেশে শিস্ ও কটাক্ষে ভরিয়ে দেন।
মেসির আবেদনে অবশ্য কাজ হচ্ছে না। মার্চে হ্যাংঝাউয়ে আর্জেন্টিনা বনাম নাইজেরিয়ার একটি প্রীতি ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। তার কয়েক দিন পরে বেজিংয়ে আইভরি কোস্টের বিরুদ্ধে খেলার কথা ছিল আর্জেন্টিনার। প্রথমে হ্যাংঝাউয়ের ম্যাচটি বাতিল করা হয়। পরে বেজিংয়ে আইভরি কোস্ট ম্যাচও বাতিল করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy