সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে তিন জন স্পিনার নিয়ে খেলেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধেও সেই সম্ভাবনা বেশি। সে ক্ষেত্রে এই ম্যাচেও বসতে হতে পারে স্পেন্সার জনসনকে। মঙ্গলবার ইডেনে লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে খেলবে কলকাতা। সেই ম্যাচে কেমন হতে পারে দুই দলের প্রথম একাদশ?
গত ম্যাচে ইডেনে স্পিন সহায়ক উইকেট পেয়েছিল কলকাতা। আশা করা হচ্ছে মঙ্গলবারও তেমনই উইকেট পাবে তারা। এই ম্যাচেও তাই তিন জন স্পিনার নিয়েই খেলতে পারে নাইটেরা। সুনীল নারাইন এবং বরুণ চক্রবর্তীর সঙ্গে তৃতীয় স্পিনার হিসাবে থাকতে পারেন মইন আলি। তিনি ব্যাটিংটাও করতে পারেন। তাই দলের ব্যাটিং গভীরতাও বাড়বে।
ওপেন করার দায়িত্বে নারাইনের সঙ্গে থাকবেন কুইন্টন ডি’কক। আগে লখনউয়ের হয়ে খেলতেন ডি’কক। পুরনো দলের বিরুদ্ধে রান পেতে চাইবেন তিনি। তিন নম্বরে ব্যাট করার জন্য অধিনায়ক অজিঙ্ক রাহানে রয়েছেন। মিডল অর্ডার সামলানোর জন্য রয়েছেন বেঙ্কটেশ আয়ার, অঙ্গকৃশ রঘুবংশী, আন্দ্রে রাসেল, রিঙ্কু সিংহ এবং রমনদীপ সিংহ। পেস বোলিং সামলানোর জন্য থাকবেন বৈভব অরোরা এবং হর্ষিত রানা।

আরও পড়ুন:
লখনউ জয়ের ধারা বজায় রাখতে চাইবে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে হারিয়ে কলকাতায় এসেছে তারা। লখনউ দলে বাংলার দুই খেলোয়াড় রয়েছেন। আকাশ দীপ এবং শাহবাজ় আহমেদকে এই ম্যাচে ব্যবহার করতে পারে তারা। দু’জনের কাছেই ইডেন পরিচিত মাঠ। সেই মাঠকে কাজে লাগাতে চাইবে লখনউ।
লখনউয়ের হয়ে ওপেন করতে নামবেন মিচেল মার্শ এবং এডেন মার্করাম। তিন নম্বরে ব্যাট করার জন্য রয়েছেন নিকোলাস পুরান। ব্যাট রান না থাকলেও অধিনায়ক ঋষভ পন্থ থাকবেন চার নম্বরে ব্যাট করার জন্য। সেই সঙ্গে আয়ুষ বাদোনি এবং ডেভিড মিলার রয়েছেন। সাত নম্বরে খেলতে পারেন অলরাউন্ডার শাহবাজ়। বোলিং বিভাগ সামলানোর জন্য রয়েছেন আকাশ দীপ, শার্দূল ঠাকুর, আবেশ খান এবং রবি বিশ্নোই। ইমপ্যাক্ট পেয়ার হিসাবে বল করার সময় দলে জায়গা করে নেবেন দিগ্বেশ রাঠি।
কলকাতার সম্ভাব্য একাদশ: সুনীল নারাইন, কুইন্টন ডি’কক (উইকেটরক্ষক), অজিঙ্ক রাহানে (অধিনায়ক), বেঙ্কটেশ আয়ার, অঙ্গকৃশ রঘুবংশী, আন্দ্রে রাসেল, রিঙ্কু সিংহ, রমনদীপ সিংহ, বৈভব অরোরা, হর্ষিত রানা এবং বরুণ চক্রবর্তী। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার: মইন আলি।
লখনউয়ের সম্ভাব্য একাদশ: মিচেল মার্শ, এডেন মার্করাম, নিকোলাস পুরান, ঋষভ পন্থ (অধিনায়ক এবং উইকেটরক্ষক), আয়ুষ বাদোনি, ডেভিড মিলার, শাহবাজ় আহমেদ, শার্দূল ঠাকুর, আকাশ দীপ, আবেশ খান এবং রবি বিশ্নোই। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার: দিগ্বেশ রাঠি।
- ১৮ বছরের খরা কাটিয়ে ট্রফি জিতেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্রথম বার আইপিএল জেতার স্বাদ পেয়েছেন বিরাট কোহলি। ফাইনালে পঞ্জাব কিংসকে ছ’রানে হারিয়েছে বেঙ্গালুরু।
- ট্রফি জেতার পরের দিনই বেঙ্গালুরুতে ফেরেন বিরাট কোহলিরা। প্রিয় দলকে দেখার জন্য প্রচুর সমর্থক জড়ো হয়েছিলেন চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে। সেখানে হুড়োহুড়িতে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১১ জনের। আহত ৫০-এরও বেশি। ঘটনাকে ঘিরে দায় ঠেলাঠেলি শুরু হয়েছে।
-
১১ মৃত্যুর জের, আইপিএল জয়ের উৎসবে কী কী করা যাবে না, শনিবার ঠিক করবে বোর্ড, আর কী কী নিয়ে আলোচনা?
-
‘লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় হবে’! বেঙ্গালুরুতে কোহলিদের উৎসবের আগে সতর্ক করেছিল পুলিশই, তবু কেন এড়ানো গেল না দুর্ঘটনা
-
আইপিএলের শেষ পর্বে ছিলেন না, ভারত-পাক সংঘাত, না কি ‘বিশেষ’ কারণে খেলতে আসেননি স্টার্ক?
-
‘ভিড়ের চাপে স্ত্রীয়ের হাত ছুটে যায়’, পদপিষ্টে প্রিয়জন হারিয়ে কথা বলার ভাষা নেই পরিবারের
-
অফিসে খোলা পড়ে ল্যাপটপ, আরসিবি-র অনুষ্ঠান দেখেই ফিরবেন বলেছিলেন, ফিরে এল তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী কামাক্ষীর দেহ