কোহলির সঙ্গে উল্লাস বুমরার (বাঁ দিকে)। ছবি: পিটিআই।
আমদাবাদ তাঁর জন্মস্থান। ছোটবেলা থেকে এই মাঠেই খেলে বড় হয়েছেন। হাতের তালুর মতো চেনেন মাঠের প্রতিটি ঘাস। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত বোলিংয়ের নেপথ্যে তাঁর আগের অভিজ্ঞতাই কাজে লেগেছে বলে মনে করেন যশপ্রীত বুমরা। শনিবারের ম্যাচে ১৯ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, মহম্মদ রিজ়ওয়ানের মতো জমে যাওয়া ক্রিকেটারকেও তুলে নিয়েছেন।
রোহিত শর্মাকে টপকে ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন তিনি। পরে হার্দিক পাণ্ড্যকে একটি ভিডিয়োয় বুমরা বলেছেন, “জুনিয়র পর্যায় থেকে এই মাঠে খেলছি। পাটা উইকেট ছিল। তাই নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। পর পর চারটে চার হজম করার চেয়ে, প্রথম চারের পরেই পিচ বুঝে নেওয়া দরকার। পরের দিকে সিরাজকে সেটাই বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম আমি।”
ভিডিয়োয় বুমরা-হার্দিকের সঙ্গে ছিলেন মহম্মদ সিরাজও। তিনি বুমরাকে মনে করিয়ে দিলেন আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে দিল্লি ম্যাচের বোলিংয়ের কথা। তখন বুমরা জানালেন, আইপিএলের অভিজ্ঞতাই কাজে লাগিয়েছিলেন দিল্লিতে। বুমরা বলেন, “দিল্লিতে নিজের আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছিলাম। কী ভাবে পাটা উইকেটে বল করতে হয় সেটা জানতাম। গত ১১ বছর ধরে ওখানে আইপিএলের ম্যাচ খেলেছি। তাই পিচের আচরণ সম্পর্কে ধারণা রয়েছে।”
বুমরার বুদ্ধি কাজে লাগানোর ক্ষমতার প্রশংসা করেছেন হার্দিক। বলেছেন, “বুমরাকে কেউ যদি ফ্লিক করে একটা চার মারে, সঙ্গে সঙ্গে ও একটা স্লোয়ার বল করে। কিংবদন্তি বোলার।”
আলোচনা হয় সিরাজের বোলিং নিয়েও। হায়দরাবাদের পেসার মেনে নিয়েছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি বেশ চাপে ছিলেন। বলেছেন, “ভারতের মাটিতে প্রথম বার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নেমেছিলেন। বিশ্বকাপেও প্রথম বার। তাই একটু চিন্তায় ছিলাম। চাপেও ছিলাম। শফিকের উইকেট নেওয়ার আগে রোহিতের সঙ্গে কথা বলি। প্রথম বাউন্সার ঠিকঠাক হয়নি। দ্বিতীয় বার বাউন্সার দিই। তার পরে ফুল লেংথে বল করি। তাতেই শফিক বোকা বনে যায়।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy