তিনি যখন আপন দক্ষতায় গোল করতেন, সমবেত উল্লাসে ফেটে পড়ত গ্যালারি। বুধবারের ওয়াংখেড়েও অবশ্য চিৎকারে ভরিয়ে দিয়েছিল, যখন বিরাট কোহলি পঞ্চাশতম শতরানের নজির গড়লেন, শামির সাত শিকারে ভারত দাপটের সঙ্গে নিউ জ়িল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে উঠল। এ বারে তিনি ছিলেন দর্শকের ভূমিকায়। কোনটাকে ডেসিবেলের নিরিখে আগে রাখবেন খেলোয়াড় জীবনের গ্যালারির উল্লাস না কি মুম্বইতে বিরাট রাজার জয়ধ্বনি- ঠিক করতে পারেননি মহাতারকা ডেভিড বেকহ্যাম।
বৃহস্পতিবার ভারতীয় বোর্ডের তুলে ধরা এক ভিডিয়োতে ইন্টার মায়ামি ক্লাবের অন্যতম কর্ণধার বলেছেন, “আমি সবসময় বলি ফুটবল সমর্থকেরা উল্লাসের দিক থেকে এগিয়ে থাকবে, কিন্তু বুধবারের ওয়াংখেড়ে আমাকে নতুন করে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে। এখানকার পরিবেশ অতুলনীয়।” ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড এবং রিয়াল মাদ্রিদের প্রাক্তন তারকা আরও বলেছেন, “স্টেডিয়ামে জনতার উল্লাস আমার লোম খাড়া করে দিয়েছিল। যখন সচিনের সঙ্গে হেঁটে ওয়াংখেড়েতে প্রবেশ করলাম সেই সময় দর্শকদের চিৎকার শুনে আমি অভিভূত।’’
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)