কাগিসো রাবাডা। —ফাইল চিত্র।
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে উঠতে দেখে বিস্মিত হয়েছেন অনেকেই। বিতর্কও চলছে। বলা হচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকার থেকেও বেশ কয়েকটি দেশ শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ভাল ফল করেও ফাইনালের টিকিট পায়নি।
ফাইনালে ওঠার পথে মাত্র ১১টা টেস্ট ম্যাচ খেলতে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। যে সময়ে ইংল্যান্ডকে খেলতে হয়েছে ২২টি টেস্ট। ভারত খেলেছে ১৮টি এবং অস্ট্রেলিয়া ১৬টি। এমনকি, নিউ জ়িল্যান্ড (১৪) এবং বাংলাদেশও (১২) চলতি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বৃত্তে টেম্বা বাভুমা-কাগিসো রাবাডাদের থেকে বেশি টেস্ট খেলেছে।
এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে পড়তে হয়েছে ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডকে। পরস্পরের সঙ্গে পাঁচ টেস্টের সিরিজ় খেলতে হয়েছে তাদের। নিউ জ়িল্যান্ড এবং পাকিস্তান দু’টি তিন ম্যাচের সিরিজ় খেলার সুযোগ পেয়েছে এই সময়সীমায়। দক্ষিণ আফ্রিকাও জানে, তাদের ফাইনালে ওঠা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। সে দেশের লাল বলের কোচ শুকরি কনরাড বলেছেন, ‘‘জানি, অনেকেই বলছে আমরা নাকি সহজ ম্যাচ পেয়েছি ফাইনালে ওঠার পথে। তার জন্য আমি ক্ষমা চাইব না। পরের বছর লর্ডসে যে আমরা খেলতে নামব, এটা ভেবেই আমি উত্তেজিত।’’
দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিদেশে খেলতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাংলাদেশ এবং নিউ জ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে নিউ জ়িল্যান্ডের কাছে হারতে হয়েছিল ০-২ ফলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১-০ এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২-০ ফলে সিরিজ় জয়। দেশের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকা ভারতের সঙ্গে ১-১ সিরিজ় ড্র করে। শ্রীলঙ্কাকে ২-০ হারায়। এবং, পাকিস্তানকে প্রথম টেস্টে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে। তবে এর জন্য দায়ী আইসিসিকেই দায়ী করা হচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy