Advertisement
E-Paper

‘অন্ধ্রপ্রদেশের কাশ্মীর’! বিশাখাপত্তনম থেকে ঘুরে আসতে পারেন সেখানেও

ওড়িশার কাশ্মীরে গিয়েছেন। তা হলে অন্ধ্রপ্রদেশের কাশ্মীরেও ঘুরে আসুন। হাতে ২-৩ দিন সময় থাকলেই ঘোরা যাবে।

অন্ধ্রপ্রদেশের ‘কাশ্মীর’! কী সেই জায়গার নাম?

অন্ধ্রপ্রদেশের ‘কাশ্মীর’! কী সেই জায়গার নাম? ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৭ এপ্রিল ২০২৫ ০৯:৩৯
Share
Save

‘ওড়িশার কাশ্মীর’ বলা হয় দারিংবাড়িকে। তেমনই অন্ধ্রপ্রদেশেরও ‘কাশ্মীর’ আছে, জানেন কি?

অন্ধ্রপ্রদেশে বেড়ানোর জন্য যে সব জায়গা জনপ্রিয়, চট করে সেই তালিকায় নাম শোনা যায় না এই শৈলশহরের। বিশাখাপত্তনম থেকে পর্যটকেরা ট্রেনের ভিস্তা ডোম কোচে যান বোরা গুহা কিংবা আরাকু ভ্যালির উদ্দেশে। তবে পাহাড়ি সৌন্দর্য উপভোগে বেছে নিতে পারেন লাম্বসিঙ্গি। পূর্বঘাট পাহাড়ের কোলের ছোট্ট জনপদটিকে অনেকে ‘অন্ধ্রপ্রদেশের কাশ্মীর’ নামেও চিহ্নিত করেন। শোনা যায়, কোনও এক সময় এখানে তুষারপাত হয়েছিল। সেই থেকেই এমন নামকরণ।

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০০ মিটার উঁচুতে বিশাখাপত্তনম শহর থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে লাম্বসিঙ্গির সৌন্দর্য সবচেয়ে বেশি উপভোগ্য সূর্যোদয়ের সময়। দার্জিলিঙের টাইগার হিলের মতো বাঁধানো চত্বর না থাকলেও ভোররাত থেকেই সেখানে ভিড় করেন পর্যটকেরা।

মেঘ-কুয়াশা আর পাহাড়ের হাতছানি।

মেঘ-কুয়াশা আর পাহাড়ের হাতছানি। ছবি: ফ্রিপিক।

হিমালয়ের মতো উচ্চতা নেই বটে, তবে যত দূর চোখ যায় ঢেউ খেলানো পাহাড় আর তার মধ্যে জমাট বেঁধে থাকা মেঘ। মেঘ-কুয়াশার পর্দা সরলে পাহাড়ে রঙ ধরায় উদিত সূর্য।

এই জায়গায় লোকে ট্রেকিং, ক্যাম্পিংয়ে যান। তবে হেঁটে ঘোরার জন্য প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এই জায়গা হতে পারে আদর্শ। ধীরে ধীরে এই জায়গার জনপ্রিয়তাও বাড়ছে।

লাম্বসিঙ্গি থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে কথাপল্লি জলপ্রপাত। ঘুরে নিতে পারেন সেখানেও। পাহাড়ের উপর থেকে সবেগে নেমে আসা জলপ্রপাতের রূপ বেশ উপভোগ্য। বর্ষাতেই সবচেয়ে সুন্দর হলেও, সারা বছরই এতে জল থাকে।

লাম্বসিঙ্গি থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে রয়েছে থাজঙ্গি জলাধার। সেখানে নানা রকম জলক্রীড়ার সুযোগ রয়েছে। পক্ষী পর্যবেক্ষণে আগ্রহী হলে এখান থেকে ৮২ কিলোমিটার দূরে কোন্ডাকরলা বার্ড স্যাংচুয়ারিও রাখতে পারেন ভ্রমণের তালিকায়।

কী ভাবে যাবেন?

ট্রেনে বা বিমান বিশাখাপত্তনম পৌঁছে গাড়িতে যেতে পারেন লাম্বসিঙ্গি। অনেকে আরাকু ভ্যালির সঙ্গেও লাম্বসিঙ্গি জুড়ে নেওয়া যায়। আরাকু থেকে দূরত্ব ৯১ কিলোমিটার। বিশাখাপত্তনমে থেকেও এখানে ঘুরে আসা যায়।

কোথায় থাকবেন?

লাম্বসিঙ্গিতে হোটেল, ক্যাম্প রয়েছে। শীতকালই এখানে ভ্রমণের আদর্শ সময়। তবে এপ্রিলেও এখানে ঘুরতে পারেন। এপ্রিলে এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও দিনে তাপমাত্রা ৩৫-৩৬ ডিগ্রিতেও উঠে যায়।

Lambasingi Andhra Pradesh Travel

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।