শাড়ির সঙ্গে মানানসই হোক গয়নাগাটি। ছবি: সংগৃহীত।
পুজো মানেই তো জমিয়ে ভূরিভোজ ও প্রচুর সাজগোজ। সুন্দর একটা শাড়ি, গয়না, খোঁপায় ফুলেল সাজ— খুব বেশি সাজতে না চাইলে আবার ওইটুকুই যথেষ্ট। তবে শাড়ির সঙ্গে যদি মানানসই গয়না না পরেন, তা হলে কিন্তু গোটা সাজটাই মাটি হয়ে যেতে পারে। যদি চান পুজোয় ভিড়ের মাঝেও সবার নজর আপনার দিকেই থাকে তা হলে গয়না নিয়েও একটু ভাবতে হবে বইকি। জেনে নিন কী ধরনের সাজের সঙ্গে কেমন গয়না পরবেন।
১) অনেকের আবার খুব বেশি জমকালো সাজ পছন্দ নয়। সে ক্ষেত্রে ষষ্ঠীর সকালে হ্যান্ডলুম শাড়ির সঙ্গে পরতে পারেন জাঙ্ক জুয়েলারি বা আফগানি গয়না। হাতে পরে ফেলতে পারেন একরঙা চুড়ি। কাপড়ের তৈরি গয়নাও এখন ফ্যাশনে ভীষণ ‘ইন’। হ্যান্ডলুম শাড়ির সঙ্গে এই রকম গয়নাও পরে ফেলতে পারেন।
২) সপ্তমীর সকালে সিল্কের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিতে পারেন অ্যান্টিক ব্রাশ গয়না। সিল্কের শাড়ির সঙ্গে মুক্তোর গয়নাও বেশ মানায়। বিষ্ণুপুরি হোক বা মুর্শিদাবাদি সিল্ক— মুক্তোর হার, দুল কিংবা ব্রেসলেটের সঙ্গে পরে ফেলতেই পারেন।
৩) অষ্টমীতে যদি বেনারসি কিংবা জামদানি পরেন তা হলে সঙ্গে সোনার গয়না মানায় ভাল। লম্বা সীতাহার কিংবা লহরি, কানবালা, হাতে বালা কিংবা চূড় একেবারে সনাতনী সাজে সেজে ফেলতে পারেন। এখন অবশ্য গোল্ড প্লেটেড গয়নাও ভীষণ ‘ইন’। পরতে পারেন সেগুলিও।
৪) নবমীর সকালে কাতান বা ব্রোকেডের শাড়ির সঙ্গে টেম্পল জুয়েলারি বা পাথর বসানো গয়না ভাল মানাবে। নবনীর রাতে নেট শাড়ির সঙ্গে ভাল মানাবে পাথর বা হিরের গয়না। হালকা কাজের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিন জমকালো ভারী কাজের গয়না। এতে গয়নার সৌন্দর্য ফুটে উঠবে বেশি করে। জর্জেটের শাড়ির সঙ্গে একটু আলাদা সাজতে চাইলে বেছে নিতে পারেন অক্সিডাইজ়ড গয়না।
৫) দশমীর দিন সাবেকি সাজেই সাজতে পছন্দ করেন মহিলারা। বরণের সময় সাদা লাল শাড়ির সঙ্গে সোনার গয়নাই বেশি ভাল মানায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy