বোটক্স ছাড়াই ঠোঁট দেখাবে পুরু, জানতে হবে মেকাআপের টোটকা। ছবি: সংগৃহীত।
বয়স হলে ত্বকে বলিরেখা পড়বেই। চুল নিষ্প্রাণ হয়ে যাবে। বয়সের ছাপ যাতে চট করে বোঝা না যায়, তার জন্য অনেকেই নামীদামি নানা প্রসাধনী মাখেন। তবে, ইদানীং রাসায়নিক নির্ভর চিকিৎসা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মুখের খুঁত ঢাকতে, রেশমের মতো চুল পেতে অনেকেই বোটক্স করাচ্ছেন। পাতলা ঠোঁট পুরু করতেও এই ট্রিটমেন্ট করান অনেকেই। হলিউড, বলিউডের তারকা থেকে সাধারণ মানুষ এই চিকিৎসার শরণাপন্ন হচ্ছেন ইদানীং। তবে, এই চিকিৎসাপদ্ধতি বেশ ব্যয়বহুল। আপনি চাইলে কিন্তু মেকআপের সাহায্যেই ঠোঁট পুরু করতে পারেন। কী ভাবে করবেন, রইল হদিস।
আগে লিপলাইনার:
প্রথমে লাইনার দিয়ে ভাল করে ঠোঁটের সীমারেখা এঁকে নিন। তবে মোটা ঠোঁট চাইলে ঠোঁটের ধার বরাবর পেন্সিলের রেখা টানলে হবে না। উপরের ঠোঁটের খাঁজের খানিকটা উপর থেকে লিপলাইনার লাগাতে শুরু করুন, তার পরে ঠোঁটের প্রান্তের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। একই ভাবে নীচের ঠোঁটটাও এঁকে নিন। লিপস্টিকের সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে ঠোঁটের কন্ট্যুরের উপর। তাই ঠোঁটের বর্ডার আঁকার সময় সতর্ক থাকুন। এ বার লাইনার দিয়েই প্রথমে ঠোঁটে রং করুন।
এ বার লিপস্টিক:
লিকুইড বা স্টিক, ম্যাট বা গ্লসি, যে রকম লিপস্টিক-ই ব্যবহার করুন না কেন, তা মাখতে শুরু করুন ঠোঁটের মাঝখান থেকে। পুরো ঠোঁটে সমান ভাবে লাগাবেন না। ঠোঁটের বাইরের দিকে থাকবে লাইনারের প্রলেপ আর ভিতরটা ভর্তি করুন লিপস্টিক দিয়ে। ঠোঁট যদি শুকনো হয়, তা হলে ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভাল। বেছে নিন এমন লিপস্টিক, যা আপনার ঠোঁটকে আর্দ্র রাখবে। ঠোঁট বড় দেখানোর জন্য গাঢ় রঙের লিপস্টিক বাছাই করুন। লিপস্টিক গাঢ় হলে লিপলাইনার হবে হালকা।
পাউটের জন্য লিপগ্লস:
সবার শেষে কনসিলার ব্রাশ দিয়ে মুছে ফেলুন ঠোঁটের চারপাশে বেরিয়ে থাকা লিপস্টিকের চিহ্ন। ইচ্ছে হলে, বুলিয়ে নিন লিপগ্লসের ব্রাশ। পাউট করে ছবি তোলার নেশা থাকলে গ্লস কিন্তু মাস্ট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy