—প্রতীকী চিত্র।
মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে ‘পাগল’ বলে ডেকেছিলেন মা। তাতেই মাথা গরম হয়ে যায় যুবকের। মাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপান তিনি। তার পর নিজেদের বাড়িতেই আগুন ধরিয়ে দেন। প্রতিবেশীরা আগুন দেখে ছুটে গিয়ে মহিলাকে উদ্ধার করে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি গুরুগ্রামের সেক্টর ৪৮ এলাকার একটি আবাসনের। সেখানে থাকতেন রানু শাহ (৫৯) নামের ওই মহিলা। তাঁর পুত্র অত্রিশের বয়স ২৭ বছর। দীর্ঘ দিন ধরেই তিনি মানসিক রোগী। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, মানসিক রোগের চিকিৎসাও চলছিল যুবকের। অভিযোগ, যুবকের মাথায় সমস্যা ছিল। প্রায় প্রতি দিনই বাবা-মায়ের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হত।
শনিবার রাতে যুবকের বাড়িতে আগুন জ্বলতে দেখেন প্রতিবেশীরা। তাঁরা গিয়ে দরজা ভেঙে মহিলাকে উদ্ধার করেন। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা তদন্ত শুরু করেছে।
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, যুবক মাঝেমাঝেই তাঁর মায়ের উপর খেপে যেতেন এবং তাঁকে আক্রমণ করতেন। শনিবার মহিলা তাঁকে ‘পাগল’ বলায় ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন যুবক। সেই রাগেই মায়ের উপর ছুরি নিয়ে চড়াও হন। ঘটনার সময়ে যুবকের বাবা বাড়িতে ছিলেন না। যুবকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার আগে তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন গুরুগ্রামের পুলিশকর্তা মায়াঙ্ক গুপ্তা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy