—প্রতীকী চিত্র।
ময়নাতদন্তের পর জানা গেল, উদ্ধার হওয়া মৃতদেহ আদৌ কোনও মহিলার নয়। বরং তা এক পুরুষের। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ভুল ভাঙল পুলিশের।
উত্তরপ্রদেশের বস্তি জেলার ঘটনা। রবিবার সেখানে একটি বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। স্থানীয়েরা দুর্গন্ধে টিকতে না পেরে প্রথমে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে বস্তা থেকে দেহটি উদ্ধার করে। দেহটি এতই পচে গিয়েছিল যে, মুখ ভাল করে বোঝা যায়নি। শনাক্ত করাও সম্ভব ছিল না।
মৃতদেহের মাথায় লম্বা চুল ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাঁর পরনে ছিল লাল কুর্তা এবং সাদা পাজামা। পোশাক এবং চুল দেখে পুলিশ অনুমান করেছিল, কোনও তরুণীর দেহ তারা উদ্ধার করেছে। সেই অনুযায়ী এগোচ্ছিল তদন্ত।
কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসতেই তদন্তের মোড় ঘুরে যায়। দেখা যায়, যাঁকে মহিলা ভাবা হচ্ছিল, তিনি আসলে পুরুষ। রিপোর্টে তাঁকে মহিলা হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে দেখে বিস্মিত হয়েছেন চিকিৎসকেরাও। তাঁরা পুলিশকে রিপোর্টটি সংশোধন করার অনুরোধ করেন।
মর্গে ৭২ ঘণ্টা দেহটি রাখা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, দেহটি এক পুরোহিতের। তাঁর গলায় একটি দড়ি জড়ানো ছিল। পুলিশের অনুমান, ওই ব্যক্তিকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। তবে তদন্তের বিস্তারিত রিপোর্ট এলেই খুনের ধরণ স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। একইসঙ্গে, কী ভাবে এক পুরুষের দেহকে পুলিশ মহিলার দেহ বলে চালিয়ে দিল, তা নিয়েও তৈরি হয়েছে বিতর্ক। এ বিষয়েও অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy