উদ্ধার হওয়া সেই সাপ। ছবি: সংগৃহীত।
বিস্কুট আর কেকের প্যাকেট খুলতেই চমকে উঠেছিলেন মুম্বই বিমানবন্দরের ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর আধিকারিকরা। প্যাকেটের ভিতর কিছু নড়াচড়া করছে দেখেই সন্দেহ হয়েছিল তাঁদের। প্যাকেট খুলতেই বিস্কুট বা কেক নয়, বেরিয়ে এল বেশ কিছু বিরল প্রজাতির অজগর।
বিমানবন্দর সূত্রে খবর, প্যাকেটের ভিতর এগারোটি সাপ ছিল। তার মধ্যে ন’টি অজগর এবং দু’টি অন্য প্রজাতির সাপ। ব্যাঙ্কক থেকে বাক্সে ভরে বিমানে করে মুম্বইয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল সাপগুলি। সেগুলি পাচার করা হচ্ছিল। ওই বিমানযাত্রীকে তৎক্ষণাৎ গ্রেফতার করা হয়। সাপগুলি বিরল প্রজাতির বলেও বিমানবন্দর সূত্রে খবর। তবে সাপগুলি আন্তর্জাতিক বাজারে কত দাম সেটি স্পষ্ট করেননি ডিআরআই আধিকারিকরা। সাপগুলি কোথা পাচারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ধৃতকে জেরা করে তা জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
বিমানে সোনা, মাদক পাচারের মতো ঘটনা হামেশাই প্রকাশ্যে আসে। বিমানবন্দরে পরীক্ষার সময় সেই সব লাখ, কোটি টাকার পাচারসামগ্রী উদ্ধার হয়। ডিআরআইয়ের এক সূত্রের দাবি, ইদানীং বিরল প্রজাতির বন্যপ্রাণের পাচারের প্রবণতা বেড়েছে। বৃহস্পতিবারই অসমের ডিব্রুগড় থেকে বিরল প্রজাতির সা়ড়ে চার কোটি মূল্যের মাছ বাজেয়াপ্ত করা হয়। এক একটি মাছের আন্তর্জাতিক বাজারদর ৭৫-৮০ হাজার টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy