Advertisement
২২ অক্টোবর ২০২৪
Lady Constable Raped

মহিলা পুলিশকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ উত্তরপ্রদেশে, অযোধ্যা থেকে বাড়ি ফেরার পথে নির্যাতনের শিকার!

পরিবারের সঙ্গে করবা চৌথ উদযাপনের জন্য অযোধ্যা থেকে কানপুরে ফিরছিলেন মহিলা কনস্টেবল। অভিযোগ, বাড়ি ফেরার পথেই এক প্রতিবেশী তাঁকে ধর্ষণ করেন। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

—প্রতীকী চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:০২
Share: Save:

মহিলা পুলিশকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ উত্তরপ্রদেশে। তিনি কনস্টেবল পদে কর্মরত। গত শনিবার পরিবারের সঙ্গে করবা চৌথ উদ্‌যাপনের জন্য বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। অভিযোগ, সেই সময়েই কানপুরের কাছে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছিল পুলিশ। সোমবার সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই মহিলা পুলিশকর্মী এবং ধৃত পূর্ব পরিচিত বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

কানপুরের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (আইনশৃঙ্খলা) হরিশ চান্দের জানিয়েছেন, নির্যাতিতা অযোধ্যায় কর্মরত ছিলেন। বাড়ি কানপুরে। শনিবার রাতে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। গ্রামে ফেরার পথে এক প্রতিবেশীর সঙ্গে দেখা হয়েছিল নির্যাতিতা। ওই প্রতিবেশী বাইকে চেপে ফিরছিলেন। মহিলা কনস্টেবলকেও তিনি গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দেবেন বলে বাইকে তোলেন। অভিযোগ, এর পর গ্রামের দিকে না গিয়ে অন্য দিকে বাইক ঘুরিয়ে নেন ওই প্রতিবেশী। একটি ফাঁকা জায়গায় বাইক থামিয়ে ওই মহিলা পুলিশকর্মীকে তিনি ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ।

কানপুর সংলগ্ন ঘতমপুরের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রণজিৎ কুমার জানিয়েছেন, অভিযুক্ত মহিলা পুলিশকর্মীর পোশাক খোলার চেষ্টা করতেই তিনি সাহায্যের জন্য চিৎকার করেছিলেন। কিন্তু তখন আশপাশে কেউ ছিলেন না। শেষে অভিযুক্তের আঙুলে কামড়ে কোনওরকমে নির্যাতিতা সেখান থেকে পালিয়ে যান। পরে নিকটবর্তী পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান তিনি। অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। ঘটনায় ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি, ইচ্ছাকৃত ভাবে জখম করার অভিযোগ-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।

অন্য বিষয়গুলি:

Uttar Pradesh Kanpur police Uttar pradesh Police
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE