—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
সমাজমাধ্যমে অহোরাত্র বুঁদ হয়ে থাকা, স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে দিন কাটানো, সঙ্গে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। ভারতের যুবশক্তি এই ত্র্যহস্পর্শে আক্রান্ত, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দেশের আর্থিক সক্ষমতায়। বাজেটের আগে পেশ হওয়া আর্থিক সমীক্ষায় আজ এ কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে দোষারোপ করা হয়েছে বেসরকারি সওদাগরি সংস্থাগুলিকে।
সমীক্ষায় প্রকাশ, এই বিষাক্ত মিশ্রণের জন্য বেসরকারি সংস্থাগুলির যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তাদের দূরদৃষ্টিও কম। ভারতীয়দের যে নতুন খাদ্যাভ্যাস তৈরি হয়েছে, তা শুধুমাত্র অস্বাস্থ্যকরই নয়, টেকসই নয় পরিবেশগত ভাবেও। বলা হয়েছে, দেশের ঐতিহ্যগত জীবনযাপন, খাদ্য এবং তার উপকরণ দেখিয়েছে কী ভাবে সুস্থ থেকে প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবেশকে মান্য করে থাকা যায় বছরের পর বছর। ভারতীয় বাণিজ্যমহলের উচিত তা আত্মস্থ করা, কারণ আন্তর্জাতিক বাজার তাদের নেতৃত্বের অপেক্ষায়।
ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ-এর এপ্রিল মাসের রিপোর্ট উদ্ধৃত করে কিছু নথিও দেওয়া হয়েছে সমীক্ষায়। বলা হয়েছে, দেশের মোট অসুখের ৫৬.৪ শতাংশ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে। তার থেকেই বাড়ছে স্থূলতা, যা ভারতের জনসংখ্যার পক্ষে একটি বড় উদ্বেগের কারণ। বিভিন্ন রাজ্যের তালিকা তুলে দেখানো হয়েছে গত কয়েক বছরে পুরুষ এবং নারীদের ওজন কী ভাবে বেড়েছে, যা তাঁদের স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলেছে। পশ্চিমবঙ্গে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভে-র হিসাব দেখাচ্ছে, ১৯.৯ শতাংশ মহিলা স্থূলত্বের শিকার ছিলেন (চতুর্থ সমীক্ষায়) যা ২২.৭ শতাংশে (পঞ্চম সমীক্ষায়) পৌঁছেছে। একই ভাবে পুরুষদের ক্ষেত্রে তা ১৪.২ শতাংশ থেকে ১৬.২ শতাংশে পৌঁছেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy