রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ (বাঁ দিকে) এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। —ফাইল চিত্র
করোনাভাইরাসের ধাক্কায় তীব্র সঙ্কটে দেশের অর্থনীতি। উন্নয়নের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে মানুষের রুজি-রুটির প্রশ্ন। এই পরিস্থিতিতে এ বার প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সমস্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও সাংসদদের বেতন থেকে ৩০ শতাংশ কেটে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। সেই টাকা খরচ হবে করোনাভাইরাস এবং তার পরবর্তী পরিস্থিতির মোকাবিলায়। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। এমপি ল্যাড বা সাংসদ উন্নয়নের টাকাও খরচ হবে ওই খাতে, জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর।
রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নায়ডু এবং সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের রাজ্যপালরাও তাঁদের বেতনের ৩০ শতাংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এ কথা জানিয়েছেন প্রকাশ জাভড়েকর। তাঁদের না নেওয়া বেতন এবং মন্ত্রী-সাংসদদের বেতনের অংশ একটি তহবিলে জমা হবে। সেখান থেকেই ওই অর্থ খরচ হবে করোনাভাইরাসের মোকাবিলায়।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক হল। তবে এ দিন বৈঠক হয়েছে ভিডিয়ো কনফারেন্সে। বৈঠকের পর প্রকাশ জাভড়েকর জানিয়েছেন, ‘‘১৯৫৪ সালের মন্ত্রী-সাংসদদের বেতন, ভাতা ও পেনশন আইনে পরিবর্তন আনার জন্য একটি অর্ডিন্যান্সে সায় দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এপ্রিল মাস থেকেই এই নিয়ম কার্যকর হবে। সাংসদদের পেনশনের ক্ষেত্রেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক দলের আইটি সেল ফেক নিউজ ছড়াচ্ছে, তোপ মমতার
আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত ২৬ নার্স, ৩ চিকিৎসক, ‘সংক্রামক’ ঘোষিত হাসপাতাল
এলাকায় উন্নয়নের কাজের জন্য সাংসদদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বরাদ্দ করা হয়। সেই টাকা স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে প্রকল্প তৈরি করে উন্নয়নের কাজ হয়। কিন্তু করোনাভাইরাসের মোকাবিলায় সাংসদদের সেই উন্নয়ন তহবিলের টাকা দু’বছরের জন্য বরাদ্দ করা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। দু’বছরে এই টাকার পরিমাণ প্রায় ৭৯০০ কোটি টাকা বলে জানান জাভড়েকর।
(এই খবরটি সবেমাত্র দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত খবরটি কিছু ক্ষণের মধ্যেই আসছে। অপেক্ষা করুন।
পাতাটি কিছু ক্ষণ পর পর রিফ্রেশ করুন। আপডেটেড খবরটি আপনি দেখতে পাবেন।
অতি দ্রুততার সঙ্গে আপনার কাছে খবর পৌঁছে দেওয়ার সময়েও আমরা খবরের সত্যাসত্য সম্পর্কে সচেতন। সেই জন্যই যে কোনও ‘খবর’ পাওয়ার পর, তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই আমরা তা প্রকাশ করি। ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবরের রমরমার সময়ে এটা আরও বেশি জরুরি হয়ে উঠেছে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy