বাংলাদেশের মোংলা এবং চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে ভারত। প্রতীকী ছবি।
বাংলাদেশের মোংলা এবং চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে ভারত। এ বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ট্রানজ়িট নির্দেশ জারি করেছে। ওই অনুমতির ফলে এখন চট্টগ্রাম-আখাউড়া-আগরতলা, মোংলা-আখাউড়া-আগরতলা, তামাবিল-ডাউকি, শেওলা-সুতারকান্দি, বিবিরবাজার-শ্রীমন্তপুর মিলিয়ে ১৬টি ট্রানজ়িট রুট খোলা হয়েছে। ফলে সন্তুষ্ট ত্রিপুরার বাণিজ্য মহল। ত্রিপুরা মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার চক্রবর্তীর মতে, এতে পণ্য আমদানির খরচ অনেক কমে যাওয়ায় ক্রেতা-বিক্রেতা দু’পক্ষই লাভবান হবেন।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে কম খরচে পণ্য পরিবহণের জন্য ট্রান্সশিপমেন্টের সুবিধা পেতে ২০১৮ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশের সঙ্গে ‘এসিএমপি’ চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল ভারত। এই নয়া ব্যবস্থায় চট্টগ্রাম এবং মোংলা বন্দর ব্যবহার করে ভারত-বাংলাদেশ প্রোটোকল রুটের মাধ্যমে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে কম খরচে ভারী পণ্য পরিবহণের সুবিধা পাওয়া যাবে।
২০২০ সালের জুলাইয়ে হলদিয়া বন্দর থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর এবং তার পরে সড়কপথে আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট হয়ে চারটি কন্টেনার বোঝাই রড এবং ডাল এনে প্রথম মহড়া হয়েছিল। চতুর্থ ও সর্বশেষ মহড়াটি হয় ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে। তুষার চক্রবর্তী এই চুক্তির জন্য ভারত ও বাংলাদেশ সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের বন্দরগুলি ব্যবহার করে দেশের যে কোনও বন্দর থেকে পণ্য সহজেই ত্রিপুরায় আনা যাবে এবং সেখান থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অন্যান্য রাজ্যেও তা পাঠানো যাবে। পণ্য কন্টেনারবন্দি থাকায় তার ক্ষতির সম্ভাবনাও থাকবে কম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy