Advertisement
E-Paper
BB_2025_Lead Zero Banner

সরকারি হাসপাতালে দেওয়া হল ‘কালো তালিকাভুক্ত’ ইঞ্জেকশন! মধ্যপ্রদেশে অসুস্থ ৫ প্রসূতি

মধ্যপ্রদেশের এক হাসপাতালে অ্যানেস্থেটিক ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরে পাঁচ প্রসূতি অসুস্থ হয়ে পড়েন। দাবি করা হচ্ছে, সরকারের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করা ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল ওই প্রসূতিদের।

হাসপাতালে ইঞ্জেকশন দেওয়া হচ্ছে প্রসূতিকে।

হাসপাতালে ইঞ্জেকশন দেওয়া হচ্ছে প্রসূতিকে। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৫ ১৬:৫৯
Share
Save

‘কালো তালিকাভুক্ত’ ইঞ্জেকশন প্রসূতিদের শরীরে প্রয়োগ করার অভিযোগ উঠল মধ্যপ্রদেশের সরকারি হাসপাতালে। সংবাদমাধ্যম ‘নিউজ় ১৮’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলায় সঞ্জয় গান্ধী মেমোরিয়াল মেডিক্যাল কলেজে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা গিয়েছিল পাঁচ জন প্রসূতির শরীরে। তাঁদের কারও মধ্যে সাময়িক স্মৃতিভ্রমের লক্ষণও দেখা গিয়েছিল বলে দাবি করা হচ্ছে। অভিযোগ, প্রসূতিদের শরীরে যে ‘অ্যানেস্থেটিক’ (অসাড় করার) ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল, সেটি সরকারি ভাবে কালো তালিকাভুক্ত। প্রতিবেদন অনুসারে, অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে ওই ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরেই শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে শুরু করেছিল প্রসূতিদের।

অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গুজরাতের একটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা ওই ইঞ্জেকশনগুলি তৈরি করত। সেখানে তৈরি হওয়া ওষুধের গুণমান নিয়ে অনেক আগেই প্রশ্ন উঠেছিল। তার পরে মধ্যপ্রদেশের স্বাস্থ্য দফতর ওই ইঞ্জেকশনগুলিকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। প্রথম বার ওই সংস্থার ওষুধ নিয়ে মধ্যপ্রদেশের প্রশাসন প্রশ্ন তুলেছিল গত বছরের অক্টোবরে। মধ্যপ্রদেশের বিদিশা মেডিক্যাল কলেজ থেকে কিছু অভিযোগ পাওয়ার পরে গত বছরের ডিসেম্বরে ওই সংস্থার ইঞ্জেকশনটিকে ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করে দেয় মধ্যপ্রদেশের সরকার।

সরকারি ভাবে ওই ইঞ্জেকশনটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করার পরেও কী ভাবে তা হাসপাতালে ব্যবহার হল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। অভ্যন্তরীণ তদন্ত রিপোর্টে প্রশাসনের নজরে আসে হাসপাতালের ওষুধের স্টোরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিককে। অভিযোগ, ই়ঞ্জেকশনটি নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও আগে থেকে মজুত থাকা ইঞ্জেকশনগুলি তিনি ব্যবহারের জন্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে।

এই বিষয়ে হাসপাতালে সুপার চিকিৎসক রাহুল মিশ্র জানিয়েছেন, যে প্রসূতিদের সমস্যা দেখা দিয়েছিল, তাঁদের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল এবং তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “প্রসূতিদের শারীরিক অবস্থার দিকে নজর রাখা হচ্ছে। ইঞ্জেকশনের জন্য তাঁদের শরীরে দীর্ঘমেয়াদি কোনও প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে আমরা মনে করছি না।”

Madhya Pradesh Hospital Pregnant lady Injection

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।